বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এবছর ক্লাবের মূর্তি, মণ্ডপসজ্জা ও লাইট ময়নাগুড়ির শিল্পীরা তৈরি করছেন। যেহেতু আর বেশি দিন হাতে নেই, সে কারণে প্রত্যেক সদস্যরা পুজোর দায়িত্ব সামলাতে কোমর বেঁধে ময়দানে নেমে পড়েছেন। চাঁদা তুলতে বেরিয়ে পড়েছেন প্রত্যেকেই। এ বছর পুজোর পরে ক্লাবের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হবে বলে ক্লাব সদস্যরা জানিয়েছেন।
পুজো কমিটির সম্পাদক বাপী বিশ্বাস, কোষাধ্যক্ষ সুরজিৎ সাহা, সভাপতি মিঠু রায়চৌধুরী বলেন, জাঁকজমক পূর্ণ না হলেও, আমাদের এই পুজো অন্যান্য পুজোগুলি থেকে কোনও অংশে কম যায় না। কারণ, এখানে মুখ্য বিষয় আনন্দ। পুজোর ক’দিন সমগ্র এলাকার লোকজন, মহিলারা মণ্ডপের সামনে বসে আনন্দ করেন। শিশুরা আনন্দে মেতে ওঠে। এবার ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতামূলক প্রচারে অভিনবত্ব কিছু করতে চলেছি। সেই বিষয়ে মণ্ডপ শিল্পীর সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। পুজো উপলক্ষে দুঃস্থদের মধ্যে বস্ত্র বিতরণ করা হয়। এছাড়াও দশমীতে সমগ্র পাড়ার মহিলাদের ও শিশুদের নিয়ে বিশেষ প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে পুরস্কার বিতরণী রয়েছে। বিসর্জনের দিন পাড়ার পুরুষ-মহিলারা আমাদের বিসর্জন পর্বে অংশগ্রহণ করেন। পুজোর ক’দিন খিচুড়ি ভোগের আয়োজন করা হয় এবং তা পাড়ার সকল বাসিন্দাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।