পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ক্লাব সূত্রে জানা গিয়েছে, চিনের গ্র্যান্ড লিসবোয়া হোটেলের হুবহু ধাঁচে পুজো মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে। অবিকল ওই হোটেলের কাঠামো তুলে ধরতে গোটা মণ্ডপ কাচ দিয়ে বানানো হচ্ছে। প্রথমে বাঁশের কাঠামো তৈরি করে তার উপর প্লাইউড দেওয়া হয়েছে। সেই প্লাইউডের উপরে কাচ কেটে বসানো হচ্ছে। আলোকসজ্জার মাধ্যমে কাচের উপরে আলোর খেলা দেখানো হবে। মণ্ডপের ভিতরে দর্শনার্থীরা হোটেলের অনূভুতি নিতে পারবেন। মেঝেতে পাথর বসানো হয়েছে। প্রায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে কয়েকশো শিল্পী পুজো মণ্ডপ তৈরির কাজ করছেন। প্রতিমাতেও নতুনত্ব চিন্তাধারা ক্লাব উদ্যোক্তারা নিয়েছেন। সঙ্গীতালয়ের আদলে প্রতিমা তৈরি করা হয়েছে। দেব-দেবীদের সঙ্গীতচর্চা করার ভূমিকায় দেখা যাবে। পুজোর উদ্বোধনে চমক রেখেছেন উদ্যোক্তারা। ২৭ সেপ্টেম্বর পুজোর উদ্বোধন করবেন পুলিস সুপার রাহুলে দে। উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী স্নিগ্ধজিৎ ভৌমিক। হিলি হাই স্কুলের মাঠে বিচিত্রা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ক্লাব উদ্যোক্তাদের দাবি, এবারে জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর্শনার্থীদের ঢল সীমান্ত শিখা ক্লাবের হবে।
পুজো সম্পাদক পুজোন বর্মন বলেন, বিগত বছরগুলো থেকে এবারের পুজোয় আলাদা চমক থাকছে। আমরা যেভাবে পুজোর চমক রেখেছি, তাতে আশা করছি দর্শনার্থীদের ভিড় হবেই। উদ্বোধন থেকে পুজো, শেষ পর্যন্ত আমরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে একাধিক কর্মসূচি রেখেছি। আমাদের পুজো জেলার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। পুজো মণ্ডপ তৈরির দায়িত্ব থাকা ডেকোরেটার্স শিল্পী রঞ্জিত সাহা বলেন, কয়েক কুইন্টাল কাচ দিয়ে পুজো মণ্ডপ তৈরি করা হচ্ছে। আলোর খেলায় দর্শনার্থীরা পুরো গ্র্যান্ড লিসবোয়া হোটেলের আদল দেখতে পাবেন। কাজ শেষ করে দেওয়া হয়েছে। নিজস্ব চিত্র