বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, চাঁচল: নতুন শিক্ষাবর্ষেও মালদহের চাঁচল কলেজে চালু হল না বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স। পাশাপাশি এনসিসি কোর্সও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন পড়ুয়ারা। কেন এখনও কলেজে শিক্ষার পরিকাঠামো থেকে বঞ্চিত থাকছেন ছাত্রছাত্রীরা, এই দাবি তুলে শুক্রবার কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে অবস্থান-বিক্ষোভ দেখালেন চাঁচল কলেজের ছাত্রছাত্রীরা।
জানা গিয়েছে, ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও, এখনও পর্যন্ত চাঁচল কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু হয়নি। এর ফলে সমস্যায় পড়ছেন এলাকার ছাত্রছাত্রীরা। মালদহ, নয়তো রায়গঞ্জের উপর নির্ভর করতে হয় তাঁদের। বছর খানেক আগে এই কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করার দাবি তুলেছিলেন ছাত্রছাত্রীরা। তাঁদের দাবি, আশ্বাস দিয়েছিলেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ গভর্নিং বডি। কর্তৃপক্ষের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল নতুন শিক্ষাবর্ষে কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হবে। কিন্তু বছর ঘুরলেও এখনও দাবি পূরণ হয়নি। দ্রুত কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স চালু করার দাবিতে এদিন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে অবস্থান বিক্ষোভে শামিল হন কলেজের পড়ুয়ারা। দীর্ঘক্ষণ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাসকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রছাত্রীদের একাংশ। চাঁচল কলেজের তৃতীয় সেমেস্টারের ছাত্র অঙ্কুর দাস বলেন, ইচ্ছে ছিল বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করার। কিন্তু চাঁচল কলেজে শুধুমাত্র অঙ্ক বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু থাকায়, তাঁর সেই ইচ্ছে পূরণ হয়নি। তিনি চান, এই কলেজে দ্রুত বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ের অনার্স কোর্স চালু করা হোক। তাহলে এলাকার ছাত্রছাত্রীরা উচ্চশিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবেন না। কারণ, চাঁচল আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া এলাকা হিসেবে পরিচিত। অনেকেরই বাইরে গিয়ে পড়াশোনা করার সামর্থ্য নেই। পাশাপাশি এনসিসি কোর্স বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন এলাকার যুবক-যুবতীরা। আগে এই কলেজ থেকে অনেক পড়ুয়া এনসিসি ডিগ্রি অর্জন করে সাফল্য পেয়েছেন। তবে হঠাৎ কয়েক বছর ধরে তা বন্ধ থাকায় সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এলাকার যুবক-যুবতীদের। চাঁচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাস জানান, অঙ্ক আর ভূগোল বিষয়ে অনার্স কোর্সে আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য কলেজের সভাপতি ইতিমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছেন। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি এবং বায়োলজির বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করার পাশাপাশি পাস কোর্সেও আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। আশা করেছিলাম নতুন শিক্ষাবর্ষে এটা চালু হবে। কিন্তু কেন চালু হল না সেই বিষয়টি আমরা দেখছি।
জানা গিয়েছে, ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও, এখনও পর্যন্ত চাঁচল কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু হয়নি। এর ফলে সমস্যায় পড়ছেন এলাকার ছাত্রছাত্রীরা। মালদহ, নয়তো রায়গঞ্জের উপর নির্ভর করতে হয় তাঁদের। বছর খানেক আগে এই কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করার দাবি তুলেছিলেন ছাত্রছাত্রীরা। তাঁদের দাবি, আশ্বাস দিয়েছিলেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সহ গভর্নিং বডি। কর্তৃপক্ষের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল নতুন শিক্ষাবর্ষে কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হবে। কিন্তু বছর ঘুরলেও এখনও দাবি পূরণ হয়নি। দ্রুত কলেজে বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ে অনার্স চালু করার দাবিতে এদিন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে অবস্থান বিক্ষোভে শামিল হন কলেজের পড়ুয়ারা। দীর্ঘক্ষণ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাসকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রছাত্রীদের একাংশ। চাঁচল কলেজের তৃতীয় সেমেস্টারের ছাত্র অঙ্কুর দাস বলেন, ইচ্ছে ছিল বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করার। কিন্তু চাঁচল কলেজে শুধুমাত্র অঙ্ক বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু থাকায়, তাঁর সেই ইচ্ছে পূরণ হয়নি। তিনি চান, এই কলেজে দ্রুত বিজ্ঞানের সমস্ত বিষয়ের অনার্স কোর্স চালু করা হোক। তাহলে এলাকার ছাত্রছাত্রীরা উচ্চশিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবেন না। কারণ, চাঁচল আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া এলাকা হিসেবে পরিচিত। অনেকেরই বাইরে গিয়ে পড়াশোনা করার সামর্থ্য নেই। পাশাপাশি এনসিসি কোর্স বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন এলাকার যুবক-যুবতীরা। আগে এই কলেজ থেকে অনেক পড়ুয়া এনসিসি ডিগ্রি অর্জন করে সাফল্য পেয়েছেন। তবে হঠাৎ কয়েক বছর ধরে তা বন্ধ থাকায় সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এলাকার যুবক-যুবতীদের। চাঁচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাস জানান, অঙ্ক আর ভূগোল বিষয়ে অনার্স কোর্সে আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য কলেজের সভাপতি ইতিমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছেন। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি এবং বায়োলজির বিভিন্ন বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করার পাশাপাশি পাস কোর্সেও আসন সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। আশা করেছিলাম নতুন শিক্ষাবর্ষে এটা চালু হবে। কিন্তু কেন চালু হল না সেই বিষয়টি আমরা দেখছি।
