গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তাঁদের অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে, তাই বিভিন্ন নথিপত্র ও কাগজ রাতের বেলা এদিক ওদিক করে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। সারাদিন থাকতে কেন এত রাতে পঞ্চায়েত অফিসে কাজ হবে, প্রশ্ন তুলে এলাকার মানুষ অফিসে কর্মীদের আটকে রেখে তালা মেরে দেন। অফিসের কর্মীরা কোনও সন্তোষজনক উত্তর না দেওয়ায় বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দা পুলেন্দ্রনাথ কার্জি বলেন, আমবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। দুর্নীতি ঢাকতেই গভীর রাত পর্যন্ত অফিসে নথিপত্র ঠিকঠাক করার কাজ চলছিল। কারণ, নথি ঠিক না করলে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দলের কাছে তাঁদের দুর্নীতি ধরা পড়ে যাবে। সেজন্য রাতের বেলায় অফিস খোলা রেখে কর্মীরা কাজকর্ম করছিলেন। সন্দেহ হওয়ায় তাই এলাকার লোকজন কর্মীদের আটকে রেখে গেটে তালা দিয়ে বিক্ষোভ দেখান। গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের নির্মাণ সহায়ক মলিকা বসু বলেন, বিভিন্ন এলাকাতেই কেন্দ্রের দল আসছে। দিনে বিভিন্ন কাজে লোকজন আসে, তাই সবকাজ করা সম্ভব হয় না। রাতে তাই সময় নিয়ে পুরনো কাগজপত্র আমরা মিলিয়ে রাখছি। আমার এক বছরের বেশি হয়েছে এখানে আসার। যাতে কেন্দ্রের দল চাওয়ামাত্র সব কাগজপত্র দিতে পারি, তাই ওসব গুছিয়ে রাখতে হচ্ছে। আর আগেও আমরা রাতে কাজ করেছি, তখন কেউ তো কিছু বলেনি। বুধবার রাতে হঠাৎ করে এলাকার লোকজন এসে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন।