গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের দীপান্বিতা দত্ত নামে এক গৃহবধূ ২০১৬ সালের টেট উত্তীর্ণ হন। তাঁর দাবি, বারবার চেষ্টা পরেও চাকরি না পাওয়ায় ওই নেতার দ্বারস্থ হন। ওই সময় তিনি একজনের সঙ্গে গৃহবধূর পরিচয় করিয়ে দেন। ওই নেতা তখন বলেন, যাঁর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন, তাঁকে টাকা দিলে চাকরি পাইয়ে দেবে। সেই মতো ঠিক হয় ১২ লক্ষ টাকা দিতে হবে। গৃহবধূ মঙ্গলবার বলেন, প্রাথমিকভাবে চার লক্ষ টাকা দিতে বলেন ওই নেতা ও তাঁর সেই পরিচিত ব্যক্তি। নেতার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আরটিজিএসের মাধ্যমে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে চারলাখ টাকা পাঠিয়ে দিই। ঠিক হয়, বাকি আট লক্ষ টাকা পরবর্তীতে দু’টি ধাপে দিতে হবে। কিন্তু, দীর্ঘদিন হলেও চাকরি মেলেনি। আমি চার লাখ টাকা ফেরত চাইলেও তা দেননি ওই নেতা। এরপরই আমি জেলা আদালতের দ্বারস্থ হই। আদালতের নির্দেশে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের করি। জেলার পুলিস সুপার দেবর্ষি দত্ত বলেন, ওই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে চায়নি।