ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মফিজুদ্দিন মিঁয়া বলেন, বুনিয়াদপুরে সুকান্ত ভবনের কাজ দীর্ঘ বছর ধরে বন্ধ ছিল। আমরা জেলা পরিষদের সদস্যরা সুকান্ত ভবন পরিদর্শন করেছি। চেয়ার, এসি, লাইট, মঞ্চ ও মাইক সিস্টেমের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। ভিতরের কোনও কাজ বাকি নেই। এখন ভবনের ভিতরে ঢোকা ও বের হওয়ার গেট তৈরি করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে ভবনে যাওয়ার ঢালাই রাস্তার কাজ বাকি আছে। সেটা আমরা খুব দ্রুত করব। চলতি মাসের মধ্যেই ভবনটি উদ্বোধন করার জন্য টার্গেট নেওয়া হয়েছে। আমরা আপাতত সুকান্ত ভবন জেলা পরিষদের অধীনে থাকবে। তারপর সেটিকে বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পুরসভা বা টেন্ডার করে বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হবে।
গঙ্গারামপুরের মহকুমা শাসক মানবেন্দ্র দেবনাথ বলেন, খুব দ্রুত বহু প্রতীক্ষিত সুকান্ত ভবন উদ্বোধন করা হবে। আমরা এবিষয়ে জেলাকে জানিয়েছি। আমরা এবছরই সুকান্ত ভবন উদ্বোধন করে দিতে পারব। সুকান্ত ভবন উদ্বোধন হলে মহকুমা জুড়ে বড় ধরনের সামাজিক বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার একটি মঞ্চ পাওয়া যাবে। যা বুনিয়াদপুর শহরের জন্য খুব প্রয়োজন রয়েছে।
বুনিয়াদপুর শহরের প্রবীণ নাগরিক গোবিন্দ তালুকদার বলেন, বুনিয়াদপুর শহরে সুকান্ত ভবন তৈরি হতে ২০ বছর সময় লাগছে। অবশেষে সাধারণ মানুষের জন্য এটি শীঘ্রই খুলে দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের কাছে বড় পাওনা। এতে সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র থেকে শুরু করে সরকারি অনুষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলের কর্মসূচির একটি বড় জায়গা পাওয়া যাবে। আগামিদিনে এর সুফল পাবে গঙ্গারামপুর মহকুমার বাসিন্দারা।