বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, মাথাভাঙা: মাথাভাঙা-কোচবিহার রাজ্য সড়কের মানসাই নদীর সেতু সংস্কারের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে পূর্তদপ্তর। আচমকা সেতু সংস্কারের কাজ বন্ধ করে দেওয়া চরম ঝুঁকি নিয়েই সেতুর উপর দিয়ে দিনরাত চলছে ভারী পণ্যবাহী যানবাহন। যদিও পূর্তদপ্তর জানিয়েছে, সেতু সংস্কারের কাজে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দিয়েছিল, সেই কারণে কাজ বন্ধ করা হয়েছে। শীঘ্রই আবার কাজ শুরু করা হবে। তবে কাজ অর্ধসমাপ্ত রেখে কেন আচমকা বরাতপ্রাপ্ত ঠিকাদার সংস্থা চলে গেল, তা নিয়েও জোর জল্পনা ছড়িয়েছে। এর পেছনে রাজনৈতিক চাপ আছে বলে দাবি একাংশ বাসিন্দার। যদিও সেতু সংস্কারের কাজ বন্ধ করে দেওয়া নিয়ে প্রশাসন বা পূর্তদপ্তর কেউ কোনও নোটিস দেয়নি। যদিও মহকুমা প্রশাসনের দাবি, এ নিয়ে জেলা থেকে নোটিস দিয়ে কাজ বন্ধের বিষয়টি জানানো হয়েছিল।
মাথাভাঙা মহকুমা পূর্তদপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার শঙ্কর রায় বলেন, কিছু যান্ত্রিক সমস্যার কারণে মানসাই নদীর উপর পঞ্চানন সেতু সংস্কারের কাজ কিছুদিন হল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ঠিকাদার সংস্থার মাঝপথে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার কোনও ব্যাপার নেই। শীঘ্রই ফের অসমাপ্ত কাজ শুরু করা হবে।
মাথাভাঙার মহকুমা শাসক অনিন্দ্যকুমার হাজরা বলেন, সপ্তাহ খানেক কাজ হওয়ার পরে সেতু সংস্কার কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসন নোটিস দিয়েছিল। ওরা জানিয়েছিল কিছু যান্ত্রিক কারণে কাজ বন্ধ করা হয়েছে। পুনরায় কাজ শুরু হলে আবার নোটিস দিয়ে জানানো হবে।
প্রসঙ্গত, ৯ সেপ্টেম্বর থেকে মানসাই নদীর উপর পঞ্চানন সেতুর সংস্কারের কাজ শুরু করে পূর্তদপ্তর। সেতুর সংস্কার কাজ চলার কথা ছিল এ মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত। কিন্তু, শুরুর সপ্তাহ খানেক পরেই সেতুর কাজ বন্ধ করে চলে যায় ঠিকাদার সংস্থা। স্থানীয়রা জানান, সেতুর সংস্কার কাজের জন্য উপরের অংশে দু’টি কংক্রিটের স্ল্যাবের জয়েন্টের জায়গার থাকা লোহার পাত সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আচমকাই কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেই পাতগুলি আর লাগানো হয়নি। ফলে ভাঙা অংশের উপর দিয়েই যানবাহন যাতায়াত করছে। ভারী মালবাহী গাড়ি ঝাঁকুনিতে ওই অংশগুলি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন বাসিন্দারা। এতে সেতুর আরও বেশি ক্ষতি হলে সেই ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থায় আগামিদিনে প্রভাব পড়তে পারে বলে বাসিন্দাদের দাবি।
যদিও পূর্ত দপ্তর জানিয়েছে, যান চলাচল করতে অসুবিধা হলেও এতে সেতুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সেতুর নিচে পিলারগুলির রাবার পাল্টানোর কাজ চলছিল। পূর্তদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, পিলারের নিচের রাবার একেবারে বসে গিয়েছে। ফলে যেকোনও সময়ে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে জরুরি ভিত্তিতে সেতু সংস্কারের কাজ শুরু করেছিল পূর্তদপ্তর।
মাথাভাঙা মহকুমা পূর্তদপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার শঙ্কর রায় বলেন, কিছু যান্ত্রিক সমস্যার কারণে মানসাই নদীর উপর পঞ্চানন সেতু সংস্কারের কাজ কিছুদিন হল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ঠিকাদার সংস্থার মাঝপথে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার কোনও ব্যাপার নেই। শীঘ্রই ফের অসমাপ্ত কাজ শুরু করা হবে।
মাথাভাঙার মহকুমা শাসক অনিন্দ্যকুমার হাজরা বলেন, সপ্তাহ খানেক কাজ হওয়ার পরে সেতু সংস্কার কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসন নোটিস দিয়েছিল। ওরা জানিয়েছিল কিছু যান্ত্রিক কারণে কাজ বন্ধ করা হয়েছে। পুনরায় কাজ শুরু হলে আবার নোটিস দিয়ে জানানো হবে।
প্রসঙ্গত, ৯ সেপ্টেম্বর থেকে মানসাই নদীর উপর পঞ্চানন সেতুর সংস্কারের কাজ শুরু করে পূর্তদপ্তর। সেতুর সংস্কার কাজ চলার কথা ছিল এ মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত। কিন্তু, শুরুর সপ্তাহ খানেক পরেই সেতুর কাজ বন্ধ করে চলে যায় ঠিকাদার সংস্থা। স্থানীয়রা জানান, সেতুর সংস্কার কাজের জন্য উপরের অংশে দু’টি কংক্রিটের স্ল্যাবের জয়েন্টের জায়গার থাকা লোহার পাত সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আচমকাই কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেই পাতগুলি আর লাগানো হয়নি। ফলে ভাঙা অংশের উপর দিয়েই যানবাহন যাতায়াত করছে। ভারী মালবাহী গাড়ি ঝাঁকুনিতে ওই অংশগুলি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন বাসিন্দারা। এতে সেতুর আরও বেশি ক্ষতি হলে সেই ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থায় আগামিদিনে প্রভাব পড়তে পারে বলে বাসিন্দাদের দাবি।
যদিও পূর্ত দপ্তর জানিয়েছে, যান চলাচল করতে অসুবিধা হলেও এতে সেতুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সেতুর নিচে পিলারগুলির রাবার পাল্টানোর কাজ চলছিল। পূর্তদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, পিলারের নিচের রাবার একেবারে বসে গিয়েছে। ফলে যেকোনও সময়ে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে জরুরি ভিত্তিতে সেতু সংস্কারের কাজ শুরু করেছিল পূর্তদপ্তর।
