পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এবিষয়ে মৃতের দাদা বলেন, সন্ধ্যার সময় বোন পাশের আত্মীয়র বাড়িতে থাকতে গিয়েছিল। সেখানে রাত থাকবে বলে আমরা জানতাম। সকালে জানতে পারি বোনের মৃতদেহ ধান খেতে পড়ে রয়েছে। কে বা কারা তাঁকে ধর্ষণের পর নৃশংসভাবে খুন করেছে। এবিষয়ে পুলিসকে লিখিত আকারে সব জানিয়েছি। আমরা চাই পুলিস অভিযুক্তদের খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করুক।এবিষয়ে জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার (সদর) অমিত কুমার সাউ বলেন, গাজোলের বৈরগাছি একলাখিতে এক যুবতীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। ধান খেতের মধ্যে তাঁর মৃতদেহ পড়ে ছিল। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তদন্তকারী অফিসার বলেন, ধর্ষণের বিষয়টি এখনই স্পষ্ট নয়। আমরা সমস্ত সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছি।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবতী শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় বাড়ি থেকে পার্শ্ববর্তী দাদার বাড়িতে যাওয়ার নাম করে বের হন। একেবারে নিকটাত্মীয় হওয়ায় যুবতীর পরিবারের সদস্যরা মনে করেন ওই আত্মীয়ের বাড়িতেই রাতে তিনি রয়েছেন। সকালে তাঁর হদিশ না মেলায় খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। সকালে এলাকার কৃষকরা ধান খেতে কাজে গেলে যুবতীর অর্ধনগ্ন ও হাত পা বাঁধা মৃতদেহ দেখতে পান। ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে। পরিবারের সদস্যরা জানান, বাড়ি থেকে ১০০ মিটার দূরত্বে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহ উদ্ধারের পর তদন্তকারী অফিসার সহ জেলার পদস্থ পুলিস আধিকারিকরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তাঁরা এই মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছেন। যদিও এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।