কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গাজোল ব্লক ট্রেকার পরিবহণ ও শ্রমিক ইউনিয়নের অন্যতম সদস্য খোকন দাস বলেন, সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করছি গাজোল সদরে বাইরে থেকে আসা প্রচুর টোটো সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলাচল করছে। এতে বিভিন্ন রুটে যেখানে আমাদের চলার অনুমতি রয়েছে সেখানে আমরা যাত্রী পাচ্ছি না। ওরাই মর্জিমতো রুটে টোটো চালিয়ে যাত্রী তুলে নিচ্ছে। এতে আমাদের ব্যবসা লাটে উঠেছে। আমরা সরকারকে নিয়মিত ট্যাক্স দিচ্ছি। সেখানে টোটো চলাচল করতে দিলে আমরা না খেয়ে মরব। এরই প্রতিবাদে আমরা এদিন বিডিও অফিসে জমায়েত করে বিক্ষোভ দেখাই। প্রশাসনকে আমাদের দাবি জানানো হয়েছে। যদি অবিলম্বে ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তাহলে আন্দোলন চালিয়ে যাব।
সিটু প্রভাবিত ই-রিকশ অপারেটর ইউনিয়নের মালদহ জেলা সভাপতি মুকুল কর্মকার বলেন, টোটোর জন্য ছোট গাড়ি, ট্রেকার চালকরা অবশ্যই ক্ষতির মুখে পড়ছেন। এটা প্রশাসনকে দেখতে হবে। আমরা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আছি। প্রয়োজন হলে আমরা রাস্তায় নেমে ওদের সঙ্গে আন্দোলন করব। অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ) বৈভব চৌধুরী বলেন, ব্লক প্রশাসন ও পরিবহণ দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা মিটিয়ে নেওয়া হবে।
গাজোল ব্লক সদরে সম্প্রতি কয়েকশো টোটো চলাচল করে। এতে ছোট ট্রেকার, অটো সহ অন্যান্য ছোট গাড়ি যাত্রী পাচ্ছে না। কার্যত এক-দু’জন যাত্রী নিয়েই চালকদের গন্তেব্যে যেতে হচ্ছে। এতে তারা লোকসানের মুখে পড়ছেন। এদিন টোটো বন্ধের দাবি জানিয়ে তাঁরা গাজোল ব্লক অফিসের সামনে ৫১২ নম্বর জাতীয় সড়কে প্রতীকী অবরোধও করেন। পরে ব্লক অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান। বিক্ষোভকারীরা একটি দাবিপত্র এদিন ব্লক প্রশাসন হাতে তুলে দিয়েছেন।