কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
একাংশ গ্রাহক জানিয়েছেন, ডাককর্মী পরিচয় দেওয়া এক ব্যক্তির কাছে তাঁরা টাকা জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু, পরে রসিদ দেব বলে তিনি আর টাকা জমার রসিদ দেননি। কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, পোস্টমাস্টারকে সরাসরি টাকা দিয়েছেন। সেই টাকাও পাশবইতে দেখাচ্ছে না। যদিও পোস্টমাস্টারের দাবি, তাঁর কাছে কেউ টাকা দেননি। গ্রাহকরা আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ করছেন। এদিকে, সংশ্লিষ্ট ওই কর্মীকে একাধিকবার টেলিফোন করা হলেও ফোন রিসিভ করেননি। মেসেজ করে উত্তর মেলেনি। তাঁর বাড়িতে গেলেও দেখা পাওয়া যায়নি। পোস্টমাস্টার বলেন, ওই কর্মী এখন আর পোস্ট অফিসে নেই। গোটা ব্যাপারে বিভাগীয় তদন্ত আগেই শুরু হয়েছে। গ্রামের লোকজন ওই কর্মীকে বিশ্বাস করে টাকা দিয়েছিলেন বলে জানতে পেরেছি।
গ্রাহকের অভিযোগ, নির্দিষ্ট সময়ে টাকা জমা দিলেও সেই টাকা অ্যাকাউন্টে জমাই পড়েনি। শতাধিক গ্রাহক ডাকঘর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অর্থ নয়বয়ের অভিযোগ তুলেছেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, বৃদ্ধা-বৃদ্ধাদের টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।