রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বৈঠকের পর শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অতিরিক্ত কার্যনির্বাহী আধিকারিক প্রেমকুমার বরদেওয়া বলেন, জমা জলে ডেঙ্গুর বাহক মশা বংশ বিস্তার করে। তাই কোথাও বৃষ্টির জল জমতে দেওয়া যাবে না। এ জন্য স্কুল, নির্মীয়মাণ প্রকল্পের স্থাল, সরকারি অফিস সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে জমা জল সাতদিনের মধ্যে বাইরে বের করার নির্দেশ জেলাশাসক দিয়েছেন। তা পালন করে তাঁর কাছে রিপোর্টও জমা দেওয়া হবে। তবে সরকারি কোনও অফিসের জায়গায় বৃষ্টির জমা জল বা মর্শার আঁতুরঘর নাও থাকতে পারে। সেসব অফিসের আধিকারদেরও তা ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছে। এর বাইরে ভেক্টর কন্ট্রোল টিম ও ভিলেজ সার্ভিলেন্স টিম যেভাবে কাজ করছে তা অব্যাহত থাকবে। প্রসঙ্গত, এবার দার্জিলিং জেলায় শহরের তুলনায় গ্রামীণ এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার দুধিয়া, নকশালবাড়ি, খড়িবাড়ি, মাটিগাড়া সহ জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ জন। এমন প্রেক্ষাপটে রোগ মোকাবিলা করতেই জেলাশাসক এমন নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।