কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কোচবিহার: কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনা উপসর্গহীন যেসকল রোগী আসছে তাদের একটি বড়অংশের আরটিপিআর টেস্ট করা হচ্ছে। ‘সেন্টিনেল সার্ভিলেন্স’র অধীনে এ কাজ করা শুরু হয়েছে। মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষের দাবি, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেখে নেওয়া হবে উপসর্গহীনদের মধ্যে কতজন কোভিড সংক্রামিত হয়ে আছেন। মেডিক্যালে আসা ৪০০ উপসর্গ বিহীন রোগীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হবে। ১ আগস্ট এই নমুনা সংগ্রহ করা শুরু হয়েছে, তা চলবে ৪ আগস্ট পর্যন্ত। আরটিপিসিআর টেস্ট করে রিপোর্ট স্বাস্থ্যদপ্তরে পাঠানো হবে। এর আগেও এখানে একবার এমনটা হয়েছে। এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যদপ্তর বুঝে নিতে চাইছে সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনা সংক্রমণের হার ঠিক কি মাত্রায় রয়েছে।
বর্তমানে জেলায় বেশকিছু দিন ধরেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নিম্নমুখী। কিন্তু, স্বাস্থ্যদপ্তর কোনওভাবেই কোনও জায়গায় ফাঁক রাখতে চাইছে না। সেই কারণেই সমীক্ষার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনা আক্রান্তের হার কী রয়েছে তা খতিয়ে দেখে নিতে শুরু করেছে। এরআগে এখানে যে সমীক্ষা হয়েছিল তাতেও আক্রান্তের হার খুবই কম এসেছিল বলে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুকান্ত বিশ্বাস বলেন, কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে সেন্টিনেল সার্ভিলেন্স চলছে। উপসর্গহীন রোগীদের থেকে সোয়াব সংগ্রহ করে আরটিপিসিআর টেস্ট করা হবে। এরআগে যখন এই সমীক্ষা হয়েছিল তখনও উপসর্গহীনদের থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তখন আক্রান্তের হার খুবই কম ছিল। এবার ফের একবার তা দেখে নিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোচবিহার মেডিক্যালের সুপার ডাঃ রাজীব প্রসাদ বলেন, এখানে যাঁরা করোনার উপসর্গ নিয়ে আসেন তাঁদের কোভিড টেস্ট করা হয়। পাশাপাশি এখন থেকে অন্য চিকিৎসা করাতে আসা করোনার উপসর্গহীন রোগীদের থেকেও সোয়াব সংগ্রহ করা হবে। এই নমুনার আরটিপিসিআর টেস্ট করা হবে। সাধারণের মধ্যে সংক্রমণ আছে কি না সেটি দেখার জন্যই এটা করা হচ্ছে।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৭ ও ১৮ জুলাই মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করাতে আসা উপসর্গহীন মোট ৪১৫ জন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। সংগৃহীত নমুনার আরটিপিসিআর টেস্টও করা হয়েছিল। তারমধ্যে মাত্র পাঁচজনের কোভিড পজিটিভ রিপোর্ট এসেছিল। এবার আবার একই ভাবে মোট ৪০০ জন রোগীর থেকে সোয়াব সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। এই রিপোর্ট থেকেই উঠে আসবে সাধারণের মধ্যে করোনা সংক্রমণ ঠিক কী পর্যায়ে রয়েছে।
এদিকে জেলায় গত রবিবার পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৫ হাজার ৬১৮। তারমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২৫ হাজার ২২৮ জন। রবিবার মাত্র ৩৯ জন নতুন করে সংক্রামিত হন। জেলায় বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগী আছেন ২৯৫ জন। এখনও পর্যন্ত কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ৯৫ জনের। কোচবিহারে এদিন পর্যন্ত ৮ লক্ষ ৭০ হাজার ৯৬২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। টেস্ট পজিটিভিটি রেট মাত্র ২.৯৪ শতাংশ।
বর্তমানে জেলায় বেশকিছু দিন ধরেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নিম্নমুখী। কিন্তু, স্বাস্থ্যদপ্তর কোনওভাবেই কোনও জায়গায় ফাঁক রাখতে চাইছে না। সেই কারণেই সমীক্ষার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মধ্যে করোনা আক্রান্তের হার কী রয়েছে তা খতিয়ে দেখে নিতে শুরু করেছে। এরআগে এখানে যে সমীক্ষা হয়েছিল তাতেও আক্রান্তের হার খুবই কম এসেছিল বলে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুকান্ত বিশ্বাস বলেন, কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে সেন্টিনেল সার্ভিলেন্স চলছে। উপসর্গহীন রোগীদের থেকে সোয়াব সংগ্রহ করে আরটিপিসিআর টেস্ট করা হবে। এরআগে যখন এই সমীক্ষা হয়েছিল তখনও উপসর্গহীনদের থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তখন আক্রান্তের হার খুবই কম ছিল। এবার ফের একবার তা দেখে নিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোচবিহার মেডিক্যালের সুপার ডাঃ রাজীব প্রসাদ বলেন, এখানে যাঁরা করোনার উপসর্গ নিয়ে আসেন তাঁদের কোভিড টেস্ট করা হয়। পাশাপাশি এখন থেকে অন্য চিকিৎসা করাতে আসা করোনার উপসর্গহীন রোগীদের থেকেও সোয়াব সংগ্রহ করা হবে। এই নমুনার আরটিপিসিআর টেস্ট করা হবে। সাধারণের মধ্যে সংক্রমণ আছে কি না সেটি দেখার জন্যই এটা করা হচ্ছে।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৭ ও ১৮ জুলাই মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করাতে আসা উপসর্গহীন মোট ৪১৫ জন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। সংগৃহীত নমুনার আরটিপিসিআর টেস্টও করা হয়েছিল। তারমধ্যে মাত্র পাঁচজনের কোভিড পজিটিভ রিপোর্ট এসেছিল। এবার আবার একই ভাবে মোট ৪০০ জন রোগীর থেকে সোয়াব সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। এই রিপোর্ট থেকেই উঠে আসবে সাধারণের মধ্যে করোনা সংক্রমণ ঠিক কী পর্যায়ে রয়েছে।
এদিকে জেলায় গত রবিবার পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৫ হাজার ৬১৮। তারমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২৫ হাজার ২২৮ জন। রবিবার মাত্র ৩৯ জন নতুন করে সংক্রামিত হন। জেলায় বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগী আছেন ২৯৫ জন। এখনও পর্যন্ত কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ৯৫ জনের। কোচবিহারে এদিন পর্যন্ত ৮ লক্ষ ৭০ হাজার ৯৬২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। টেস্ট পজিটিভিটি রেট মাত্র ২.৯৪ শতাংশ।
