কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে,পার্কে প্রবেশ করতে হলে পর্যটকদের ভ্যাকসিন নিতেই হবে। প্রথম ডোজ না নিলে কাউকে পার্কে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হবে না। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মুখে মাস্ক বাধ্যতামূলক রাখতেই হবে। উদ্বোধন হওয়ার পরে পার্কে প্রবেশের জন্য বড়দের ২০ টাকা এবং ১০ বছরের নীচে শিশুদের জন্য ১০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। এছাড়া অনলাইনে আদিনা ইকো পার্কের গেস্ট হাউস বুকিং করা যাবে। সব ধরনের আরামদায়ক ঘরের ব্যবস্থা রয়েছে। সেগুলির ভাড়া ১০০০ থেকে ২০০০’র মধ্যে।
পাণ্ডুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের সনিয়া হেমব্রম বলেন, এত বড় ইকোপার্ক শুধু মালদহ হয়, গোটা গৌড়বঙ্গের গর্ব। মোট সাত কোটি টাকা খরচ করে এই পার্ক তৈরি করা হয়েছে। পার্কে শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে। আশা করি দুর্গাপুজোর আগে উদ্বোধন হয়ে যাবে। তবুও আগস্ট মাসের শেষে চেষ্টা করা হবে। উদ্বোধনের টিকিট ছাড়া কাউকে পার্কে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যটকদের সুরক্ষার জন্য পার্কে প্রবেশ করতে হলে ভ্যাকসিন নিতেই হবে।প্রথম ডোজ না নিলে কেউ পার্কে প্রবেশ করতে পারবে না। মুখে মাস্কও বাধ্যতামূলক থাকছে। পার্ক ঘিরে আমাদের খুব প্রত্যাশা রয়েছে। এতে পঞ্চায়েতের নিজস্ব আয় বাড়বে। পাণ্ডুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক কনক কুমার নন্দী বলেন, গেস্ট হাউস অনলাইনের মাধ্যমে বুকিং করতে হবে। কাজ শেষের পথে। আরও সৌন্দর্যায়ন করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ৪৫ বিঘা জমির উপর এই ইকোপার্ক তৈরি করা হয়েছে। কাজ সিংহ ভাগ সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। চারিদিকে সৌন্দর্যায়ন রূপ দেওয়া হচ্ছে। এই ইকো পার্কে শিশুদের জন্য খেলনা, দোলনা থাকবে। পর্যটকদের বসার জন্য শেড থাকছে। ইকোপার্কে পাখিরালয় ও প্রজাপতি পার্ক তৈরি হবে। আদিনা ডিয়ার পার্কে আরও হরিণ আনা হবে। ইকোপার্কে যে দু’টি বড় জলাশয় রয়েছে সেখানে টিকিটের বিনিময়ে বোটিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে।