বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
হায়ার সেকেন্ডারি অ্যাডভাইজারি কমিটির কোচবিহারের সদস্য মিঠুন বৈশ্য বলেন, জেলা থেকে অঙ্কিতা দে ও মৃগাঙ্ক সেন রাজ্যে সপ্তম ও অষ্টম স্থান অধিকার করেছেন। এই ফলে আমরা খুশি। কোভিড পরিস্থিতির মাধ্যমে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ যেভাবে ফল প্রকাশ করল তাতে সংসদের উদ্যোগ সাধুবাদ জানাই। অঙ্কিতা বলেন, আমি সেভাবে সময় মেপে কখনও পড়াশুনা করিনি। যখন ইচ্ছে হয়েছে তখনই পড়েছি। ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চাই। মৃগাঙ্ক বলেন, উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম ১০ স্থান পেয়ে খুব ভালো লাগছে। আমি আগামীদিনে চিকিৎসক হতে চাই। কোচবিহারের শিবযজ্ঞ রোডে অঙ্কিতাদের বাড়ি। তাঁর বাবা অশোককুমার দে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক। মা বর্ণালি দে গৃহবধূ। তিনি বাংলা ও ইংরেজিতে ৯৭ করে ও পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, অঙ্ক ও বায়োলজিতে ৯৯ করে নম্বর পেয়েছেন। তাঁর প্রাপ্ত নম্বরের গড় ৯৮.৬ শতাংশ। দিনে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা পড়ত। তবে কখনওই নিয়ম করে নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়াশুনা করেনি। যখন ইচ্ছে হতো তখনই তিনি পড়াশুনা করতেন বলে জানিয়েছেন। উচচমাধ্যমিকে তাঁর ন’জন গৃহশিক্ষক ছিলেন। এছাড়াও বাড়িতে মা ও বাবা, স্কুলে শিক্ষকরা তাঁকে সাহায্য করেছেন। মাধ্যমিকে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৭১। পড়াশোনার পাশাপাশি অঙ্কিতা আবৃত্তি ও ছবি আঁকতেও ভালোবাসেন।
এদিকে কোচবিহারের খাগড়াবাড়ির নেতাজি মোড়ে মৃগাঙ্কদের বাড়ি। তাঁর বাবা মৃণালচন্দ্র সেন পেশায় একজন ট্যাক্স কনসালটেন্ট। মা অর্চনা সেন গৃহবধূ। মৃগাঙ্কর বোন দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। উচ্চ মাধ্যমিকে মৃগাঙ্কর সাতজন গৃহশিক্ষক ছিলেন। মাধ্যমিকে মৃগাঙ্ক ৬৭৭ নম্বর পেয়েছিল। এবার উচ্চ মাধ্যমিকে তার প্রাপ্ত নম্বরের গড় ৯৮.৪ শতাংশ। মৃগাঙ্ক বাংলা ও ইংরেজিতে ৯৭, অঙ্কে ৯৮, পদার্থবিদ্য, রসায়ন ও বায়োলজিতে ৯৯ করে নম্বর পেয়েছেন। মৃগাঙ্ক সেন।