বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সেসময় কর্মীরা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলে গোটা বিষয়টি সকলের নজরে আসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দুর্লভ সরকার বলেন, আমাদের উপাচার্যের নামে ভুয়ো মেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আমাদের কর্মীদের কাছে একটি ই-কমার্স কোম্পানির কার্ডের মাধ্যমে টাকা চাওয়া হয়েছে। এনিয়ে দু’বার এমন ঘটনা ঘটল। আমরা সাইবার ক্রাইম পুলিশকে অভিযোগ জানিয়েছি। কলকাতার ভবানী ভবনেও ঘটনাটি জানানো হয়েছে। তারা বিস্তারিত জানিয়ে অভিযোগ পাঠাতে বলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার বিপ্লব চক্রবর্তী বলেন, যারা এসব প্রতারণার কাজ করার তারা জেনে বুঝেই এই কাজ করে চলেছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বদনাম হচ্ছে। আমরা চাই অবিলম্বে এসব কাজে যুক্তদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।