গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিক্ষুব্ধরা বলেন, সেতুর উপরিভাগের পিচ রাস্তার পাশাপাশি নিচের অংশেরও সংস্কার করা হচ্ছে। সেতুর নিচে স্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে। তাতে নিম্নমানের সিমেন্ট ও রড ব্যবহার করা হচ্ছে। এভাবে কাজ হলে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আনার জন্য আমরা আন্দোলনে নেমেছি। কাজ বন্ধ করার পিছনে আমাদের অন্য কোনও উদ্দেশ্য নেই।
৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের মালদহ ডিভিশনের ম্যানেজার ওমনাথ বিহারী বলেন,কিছু মানুষ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে সেতুর কাজ বন্ধ করেছে। ইঞ্জিনিয়ারদের পরিকল্পনা মাফিক কাজ হচ্ছে। কাজে ব্যবহৃত সামগ্রীর গুণমান যাচাই করার পরেই ঠিকাদারকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া কাজ শেষের পর আগামী দু’বছর সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের দায়িত্বে সেতু থাকবে। ওই সময়সীমার মধ্যে যে কোনও সংস্কার কাজ তাকেই করতে হবে। ফলে এনিয়ে বিতর্কের কোনও জায়গা নেই। তাছাড়া কাজ নিয়ে কারও কিছু অভিযোগ থাকলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এভাবে কাজ বন্ধ করে দেওয়া উচিত নয়। আমরা পুরো বিষয়টি লিখিতভাবে মালদহ জেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি। প্রয়োজনে বাধাদানকারীদের বিরুদ্ধে পুলিসের কাছে অভিযোগ জানানো হবে।
উল্লেখ্য, মহানন্দা নদীর উপর ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ওই সেতু গুরুত্বপূর্ণ। আগে ওই সেতু উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করত। পরবর্তীকালে অবশ্য মালদহে মহানন্দা নদীর উপর একাধিক সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তবে জেলার দুই পুর শহরের যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে মঙ্গলবাড়ি সেতুর গুরুত্ব অপরিসীম।