রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
জীবন সিংহের ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিও বার্তায় কী আছে? জলপাই পোশাকে স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্র হাতে নিয়ে ওই বার্তায় জীবন সিংহ রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্য সরকারকে। ভিডিও বার্তায় ফেরার কেএলও সুপ্রিমো উত্তরবঙ্গের কামতাপুরি ও রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষের অনুন্নয়নের জন্য দায়ী করেছেন দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এবং বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে।
কোচবিহারের অনন্ত মহারাজের উপর থেকে বিভিন্ন মামলা তুলে না নেওয়া হলে কেএলও ফের উত্তরবঙ্গের মাটিতে রক্তঝরা আন্দোলনে যাবে বলেও হুমকি দিয়েছেন জীবন সিংহ।। তাঁর বক্তব্য, গঙ্গার ওপারে বসে উত্তরবঙ্গের মাটিতে আর দাদাগিরি চলবে না। বামআমলে প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও প্রাক্তন কেএলও সদস্য ও লিঙ্কম্যানদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়নি। ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদলের পর তৃণমূল সরকার প্রাক্তন কেএলও সদস্য ও লিঙ্কম্যানদের হোমগার্ডে চাকরি দিয়ে সমাজের মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনে।
তৃণমূলের আলিপুরদুয়ারের জেলা সভাপতি মৃদুল গোস্বামী বলেন, বিধানসভা ভোটের পরাজয় বিজেপি কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। তাই বাংলাকে অশান্ত করতে ফের আরও একটি চক্রান্তে ওরা লিপ্ত হয়েছে। বিজেপির জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা বলেন, এটা অনেক বড় বিষয়। ফলে দলের রাজ্য নেতৃত্বই এ বিষয়ে যা বলার বলবে। তবে তৃণমূল এখন সবকিছুতে বিজেপির জুজু দেখে। জেলার পুলিস সুপার ভোলানাথ পাণ্ডে বলেন, জীবন সিংহের ভাইরাল হওয়া ভিডিও বার্তাটি আমাদের নজরে এসেছে। এর সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে।