বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জেলা তৃণমূলের অন্যতম কোঅর্ডিনেটর দুলাল সরকারের সঙ্গে মুকুল রায়ের ঘনিষ্ঠতা সুবিদিত। এর আগেও তৃণমূলে থাকাকালীন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মালদহে আসলে মুকুল রায়ের কার্যত ছায়াসঙ্গী রূপে দেখা যেত দুলালবাবুকে। তবে মুকুল রায় ২০১৭ সালে দল ছাড়লেও তাঁকে অনুসরণ করেননি দুলালবাবু। সম্প্রতি মুকুল রায় দলে ফেরায় তাঁর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা হয়েছে দুলাল সরকারের। তবে পুরোটাই টেলিফোনে। ফোন করে মালদহের আরও বেশ কিছু নেতানেত্রীর সঙ্গেও মুকুল রায়ের কথাবার্তা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তৃণমূলের ওই নেতানেত্রীদের বক্তব্য, মূলত সৌজন্য বিনিময় হয়েছে দীর্ঘদিন পর। কিন্তু রাজনৈতিক আলাপচারিতার বিষয়টি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন তাঁরা। দুলাল সরকার বলেন, একসময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মতো মুকুল রায়ের নেতৃত্বে কাজ করেছি। মুকুলবাবু ফের দলে ফেরায় ভালো লাগছে। তাঁর সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয়েছে বেশ খানিকক্ষণ। মালদহের পুরনো তৃণমূল নেতাকর্মীদের কথা যেমন জানতে চেয়েছেন, তেমনই সংগঠন শক্তিশালী করতে সকলকে নিয়ে একযোগে কাজ করতে বলেছেন। মালদহের তিনজন বিধায়কের সঙ্গেও মুকুল রায়ের সৌজন্যমূলক কথাবার্তা হয়েছে। মুকুল ঘনিষ্ঠ এক বিজেপি নেতা বলেন, কিছু কথা হয়েছে। ভবিষ্যতে সময় সুযোগ পেলে দেখা করব। জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর বলেন, মুকুল রায়কে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি মালদহে এলে আমরাও ওনাকে অভ্যর্থনা জানাব।