কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি: শিলিগুড়িতে ফের নতুন একটি শ্মশান করার উদ্যোগ শুরু হতেই এলাকাবাসীর বিরোধিতার মুখে পড়ল পুরসভা। শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান গৌতম দেব পুরসভার দায়িত্ব নিয়েই শহরের ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের সরোজিনীপল্লিতে শ্মশান তৈরির জন্য একটি জায়গা চিহ্নিত করেন। সেইমতো সোমবার পুরসভার কর্মীরা ওই শ্মশান তৈরির ব্যাপারে এলাকায় গেলে বাসিন্দারা তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। মহিলারা দলবেঁধে সেখান শ্মশান তৈরির বিরোধিতায় সরব হন। পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
পুরসভায় বসে এ খবর পাওয়ার পর গৌতম দেব সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, সরোজিনীপল্লিতে শ্মশান হবে। আমি জানি পেছন থেকে কারা এর বিরোধিতা করছে। স্থানীয় মানুষকে ভুল বুঝিয়ে শ্মশান তৈরির কাজে বাধা দেওয়া হচ্ছে। শ্মশান সেখানে তৈরি হবেই। ওই এলাকায় কতজন বৈধভাবে বসবাস করছে সেটা আমি জানি। কাজেই উন্নয়নের কাজে কেউ বাঁধা দিতে এলে শক্তহাতে তা মোকাবিলা করব।
উল্লেখ্য, এরআগে মন্ত্রী থাকাকালীন গৌতম দেব পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের রামঘাট শ্মশানে বৈদ্যুতিক চুল্লি তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সরকারের তরফে অর্থ বরাদ্দও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, কাজ শুরু করতে গিয়ে স্থানীয় মানুষ এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির আন্দোলনে সেই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়নি। শান্তি রক্ষার্থে গৌতম দেব সেই চুল্লির প্রকল্প ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি এলাকার সাহুডাঙিতে নিয়ে যান। এখন করোনা সংক্রামিতদের মৃতদেহ ওই চুল্লিতে দাহ করা হচ্ছে। আর বৈদ্যুতিক চুল্লি তৈরি করতে না দেওয়ার জন্য এখন রামঘাট এলাকার বাসিন্দাদের একটি বড়অংশ আফশোস করেন। কেননা দেরিতে হলেও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন, এলাকার সুস্থ পরিবেশের জন্য বৈদ্যুতিক চুল্লি কতটা জরুরি ছিল।
সেই রামঘাটের মতোই এদিন শিলিগুড়ির ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের সরোজিনীপল্লির মহিলারা শ্মশান তৈরির কাজে আপত্তি জানান। সম্প্রতি সেখানে শ্মশানঘাটের জন্য মহানন্দা নদীর পাশের জমি চিহ্নিত করে পুরনিগমের প্রশাসক বোর্ড। তারপর থেকেই সেখানে শ্মশান করার বিরোধিতায় সরব হন স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিন সকালে পুরসভার কর্মীরা সেখানে জঙ্গল পরিষ্কারের জন্য গেলে তাঁদের কাজে বাধা দেওয়া হয়। তাঁদের আটকে বিক্ষোভ দেখায় কয়েকশো মানুষ। খবর পেয়ে ভক্তিনগর থানা থেকে বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। বাসিন্দাদের বক্তব্য, এটা এলাকা জনবহুল এলাকা। তাই তাঁরা সেখানে শ্মশান তৈরি করতে দেবেন না।
গৌতমবাবু বলেন, শ্মশান তৈরিও উন্নয়ন। উন্নয়নের কাজে কেউ বাধা দিলে তা যথাযথা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ ও সাধারণ মানুষের কথা আমাদেরও মাথায় রয়েছে।
পুরসভায় বসে এ খবর পাওয়ার পর গৌতম দেব সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, সরোজিনীপল্লিতে শ্মশান হবে। আমি জানি পেছন থেকে কারা এর বিরোধিতা করছে। স্থানীয় মানুষকে ভুল বুঝিয়ে শ্মশান তৈরির কাজে বাধা দেওয়া হচ্ছে। শ্মশান সেখানে তৈরি হবেই। ওই এলাকায় কতজন বৈধভাবে বসবাস করছে সেটা আমি জানি। কাজেই উন্নয়নের কাজে কেউ বাঁধা দিতে এলে শক্তহাতে তা মোকাবিলা করব।
উল্লেখ্য, এরআগে মন্ত্রী থাকাকালীন গৌতম দেব পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের রামঘাট শ্মশানে বৈদ্যুতিক চুল্লি তৈরির উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সরকারের তরফে অর্থ বরাদ্দও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, কাজ শুরু করতে গিয়ে স্থানীয় মানুষ এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির আন্দোলনে সেই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়নি। শান্তি রক্ষার্থে গৌতম দেব সেই চুল্লির প্রকল্প ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি এলাকার সাহুডাঙিতে নিয়ে যান। এখন করোনা সংক্রামিতদের মৃতদেহ ওই চুল্লিতে দাহ করা হচ্ছে। আর বৈদ্যুতিক চুল্লি তৈরি করতে না দেওয়ার জন্য এখন রামঘাট এলাকার বাসিন্দাদের একটি বড়অংশ আফশোস করেন। কেননা দেরিতে হলেও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন, এলাকার সুস্থ পরিবেশের জন্য বৈদ্যুতিক চুল্লি কতটা জরুরি ছিল।
সেই রামঘাটের মতোই এদিন শিলিগুড়ির ৪২ নম্বর ওয়ার্ডের সরোজিনীপল্লির মহিলারা শ্মশান তৈরির কাজে আপত্তি জানান। সম্প্রতি সেখানে শ্মশানঘাটের জন্য মহানন্দা নদীর পাশের জমি চিহ্নিত করে পুরনিগমের প্রশাসক বোর্ড। তারপর থেকেই সেখানে শ্মশান করার বিরোধিতায় সরব হন স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিন সকালে পুরসভার কর্মীরা সেখানে জঙ্গল পরিষ্কারের জন্য গেলে তাঁদের কাজে বাধা দেওয়া হয়। তাঁদের আটকে বিক্ষোভ দেখায় কয়েকশো মানুষ। খবর পেয়ে ভক্তিনগর থানা থেকে বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। বাসিন্দাদের বক্তব্য, এটা এলাকা জনবহুল এলাকা। তাই তাঁরা সেখানে শ্মশান তৈরি করতে দেবেন না।
গৌতমবাবু বলেন, শ্মশান তৈরিও উন্নয়ন। উন্নয়নের কাজে কেউ বাধা দিলে তা যথাযথা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ ও সাধারণ মানুষের কথা আমাদেরও মাথায় রয়েছে।
