আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে অক্সিজেন প্ল্যান্টের যে মেশিন বসতে চলেছে, সেটি প্রতি মিনিটে ৪০০ লিটার অক্সিজেন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন। আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ চিন্ময় বর্মন বলেন, ওই মেশিন গাড়িতে করে কলকাতা থেকে আনা হচ্ছে। ওই মেশিন থেকে মিনিটে ৪০০ লিটার অক্সিজেন উৎপাদন হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাইপের মাধ্যমে ওয়ার্ডে অক্সিজেন চলে যাবে। এরফলে রোগীদের সুবিধা হবে। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর জানিয়েছে, ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে প্রতি মিনিটে ১ হাজার লিটার অক্সিজেন উৎপাদন হবে। তপসিখাতা কোভিড হাসপাতাল ও বীরপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে প্রতি মিনিটে ৪০০ লিটার অক্সিজেন উৎপাদন হবে। তবে এই মুহূর্তে অক্সিজেনের থেকেও বড় সমস্যা হচ্ছে সিলিন্ডারের। চাহিদার তুলনায় সিলিন্ডারের আকাল মানুষকে বেশি করে ভোগাচ্ছে বলে নানা মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে। কেন সিলিন্ডারের সমস্যা হচ্ছে? নাম ছাপা যাবে না এই শর্তে এক সিলিন্ডার বিক্রেতা বলেন, সমস্যা হচ্ছে বাইরে থেকে সিলিন্ডার সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেওয়ায়। অন্যদিকে, প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও অনেকেই আতঙ্কে বাড়িতে সিলিন্ডার মজুত করে রেখেছেন। এসব কারণে সিলিন্ডারে আকাল দেখা দিয়েছে। তবে ওইসব সিলিন্ডার এভাবে মজুত করা না হলে যাঁদের প্রয়োজন, তাঁরা সহজেই অক্সিজেন সিলিন্ডার পেতে পারেন।