কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কোচবিহার: বিধানসভায় নির্ধারিত দুই দিনে শপথগ্রহণ করলেন না দিনহাটার নব নির্বাচিত বিজেপি বিধায়ক নিশীথ প্রামাণিক। যদিও কোচবিহারের বিজেপির আরও ছ’জন বিধায়ক শপথগ্রহণ করেছেন। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে যে, নিশীথ প্রামাণিক কেন এখনও শপথ নিলেন না? তাহলে কি তিনি সাংসদ পদ ছাড়ছেন না? যদিও বিজেপির জেলা সভানেত্রী তথা তুফানগঞ্জের বিধায়ক মালতী রাভা রায় জানান, নিশীথবাবুর শপথ নেওয়ার বিষয়টি সর্ম্পকে তাঁর কিছু জানা নেই। তবে দলের অন্যান্য ছয় বিধায়ক শপথ নিয়েছেন। এদিকে তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রেও জানা গিয়েছে, মেখলিগঞ্জ ও সিতাইয়ের দুই বিধায়ক ইতিমধ্যেই শপথগ্রহণ করেছেন। এদিন নিশীথবাবুর শপথগ্রহণ প্রসঙ্গে জানার জন্য তাঁর সঙ্গে মোবাইলে বারবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
মালতী রাভা বলেন, কোচবিহারে সাত জন বিধায়কের মধ্যে ছ’জন শপথগ্রহণ করেছেন। নিশীথ প্রামাণিক শপথগ্রহণ করেছেন কি না, তা বলতে পারছি না। এখনও এই বিষয়টি আমার গোচরে আসেনি। আমার সঙ্গে এখনও কথাও হয়নি। তিনি তো সাংসদও রয়েছেন! তিনি হয়ত দেখবেন কোনটা নেবেন।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম রায় বলেন, আমাদের দুই বিধায়ক জগদীশ বর্মা বসুনিয়া ও পরেশচন্দ্র অধিকারী শপথ নিয়েছেন। বিজেপি দলের কে শপথ নিলেন, না নিলেন সেটা তাদের সাংগঠনিক বিষয়। এই বিষয়ে আমার কোনও বক্তব্য নেই।
কোচবিহার জেলার ন’টি বিধানসভা আসনের মধ্যে এবারের নির্বাচনে সাতটি আসনে বিজেপি জয়লাভ করেছে। দু’টি আসনে জয়লাভ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। জেলার সাংসদ রয়েছেন বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। গত লোকসভা নির্বাচনে নিশীথবাবু কোচবিহার কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু এবারের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি তাঁকে দিনহাটা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করে।
ওই কেন্দ্রে তিনি তৃণমূল প্রার্থী উদয়ন গুহকে ৫৭ ভোটে পরাজিত করে জয়ী হন। এরপরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে যে নিশীথবাবু সাংসদ হিসাবে থেকে যাবেন নাকি বিধায়ক হিসাবে শপথগ্রহণ করে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। এদিকে, গত দু’দিনে তিনি শপথ না নেওয়ায় সেই প্রশ্নই আবার সামনে আসতে শুরু করেছে। কারণ তিনি বিধায়ক হিসেবে শপথ না নিলে ধরে নেওয়া হবে তিনি সাংসদই থাকবেন।
সেক্ষেত্রে দিনহাটা বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। এসব নিয়েই জেলার রাজনৈতিক মহলে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
মালতী রাভা বলেন, কোচবিহারে সাত জন বিধায়কের মধ্যে ছ’জন শপথগ্রহণ করেছেন। নিশীথ প্রামাণিক শপথগ্রহণ করেছেন কি না, তা বলতে পারছি না। এখনও এই বিষয়টি আমার গোচরে আসেনি। আমার সঙ্গে এখনও কথাও হয়নি। তিনি তো সাংসদও রয়েছেন! তিনি হয়ত দেখবেন কোনটা নেবেন।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম রায় বলেন, আমাদের দুই বিধায়ক জগদীশ বর্মা বসুনিয়া ও পরেশচন্দ্র অধিকারী শপথ নিয়েছেন। বিজেপি দলের কে শপথ নিলেন, না নিলেন সেটা তাদের সাংগঠনিক বিষয়। এই বিষয়ে আমার কোনও বক্তব্য নেই।
কোচবিহার জেলার ন’টি বিধানসভা আসনের মধ্যে এবারের নির্বাচনে সাতটি আসনে বিজেপি জয়লাভ করেছে। দু’টি আসনে জয়লাভ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। জেলার সাংসদ রয়েছেন বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। গত লোকসভা নির্বাচনে নিশীথবাবু কোচবিহার কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু এবারের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি তাঁকে দিনহাটা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করে।
ওই কেন্দ্রে তিনি তৃণমূল প্রার্থী উদয়ন গুহকে ৫৭ ভোটে পরাজিত করে জয়ী হন। এরপরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে যে নিশীথবাবু সাংসদ হিসাবে থেকে যাবেন নাকি বিধায়ক হিসাবে শপথগ্রহণ করে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবেন। এদিকে, গত দু’দিনে তিনি শপথ না নেওয়ায় সেই প্রশ্নই আবার সামনে আসতে শুরু করেছে। কারণ তিনি বিধায়ক হিসেবে শপথ না নিলে ধরে নেওয়া হবে তিনি সাংসদই থাকবেন।
সেক্ষেত্রে দিনহাটা বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। এসব নিয়েই জেলার রাজনৈতিক মহলে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
