কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আলিপুরদুয়ার দমকল কেন্দ্রের আধিকারিক স্বপন দাস বলেন, রাতে একটি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। কীসের থেকে আগুন লেগেছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না।
দোকানগুলিতে ইচ্ছে করেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে এটা ব্যবসায়ীরা নিশ্চিত হয়েছেন। কারণ, আংশিক পুড়ে যাওয়া দোকানটি থেকে পেট্রলে মোড়া পুড়ে যাওয়া কাপড়ের টুকরো পাওয়া গিয়েছে। বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ীরা আলিপুরদুয়ার থানায় এ নিয়ে অভিযোগ জানান। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের মধ্যে চাপানউতোর শুরু হয়েছে। ওই ব্যবসায়ীরা সকলেই তাঁদের দলের সমর্থক বলে বিজেপির আলিপুরদুয়ার জেলা নেতৃত্ব দাবি করেছে। এরমধ্যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে বিজেপি জানিয়েছে। যদিও তৃণমূল নেতারা অভিযোগ অস্বীকার করেন।
বিজেপির আলিপুরদুয়ার জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা বলেন, ওই ব্যবসায়ীরা আমাদের দলের সমর্থক। তাঁদের দোকানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে তার প্রমাণ আমরা পেয়েছি। দোষীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা হোক এটা আমরা পুলিসের কাছে আবেদন রেখেছি।
তৃণমূলের আলিপুরদুয়ার-২ ব্লক সভাপতি পরিতোষ বর্মন বলেন, কারা আগুন লাগিয়েছে এটা কেউ দেখেনি। ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীও জানে না। দোষীদের খুঁজে বের করা হোক, এটা আমরাও চাইছি। আর বিজেপির তো মিথ্যা রটানো স্বভাব। এবারও তাই করছে।
রাতের ওই ঘটনার পর গোলাবাড়ি বাজারের ব্যবসায়ীরা এখন আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন। রাতে দোকানে থাকবেন বলে কয়েকজন জানান। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী প্রতাপ রায় বলেন, কাপড়ে আগুন ধরিয়ে দোকানের শাটারের নীচ দিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। দুষ্কৃতীরা ধরা না পড়া পর্যন্ত আমরা ব্যবসা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।