কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ওই বুথেই গত ১০ এপ্রিল ভোটের দিন কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে স্থানীয় চার ভোটারের মৃত্যু হয়। তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি। বন্ধ করে দেওয়া হয় ভোটপর্ব। পরে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ফের ২৯ এপ্রিল ওই বুথে ভোট নেওয়া হয়। গণনার শেষে ফলাফলে জানা যায়, সেখানে এগিয়ে তৃণমূল। সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থী সুধাংশু প্রামাণিক পান মাত্র ১৯টি ভোট।
১০ এপ্রিল গুলিকাণ্ডের ঘটনার পর কিছুদিন এলাকায় ছিল টানটান উত্তেজনা, আতঙ্কের পরিবেশ। ঘটনার তিনদিন বাদে মাথাভাঙা হাসপাতাল সংলগ্ন মাঠে এসেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। ওই ঘটনার তদন্তভার সিআইডি হাতে নিয়েছে। ১৮ দিন পর ওই বুথে কড়া নিরাপত্তার ভোট নেওয়া হয়। সেই ভোটেই বিজেপি প্রার্থীকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যান তৃণমূল প্রার্থী। এবিষয়ে পার্থবাবু বলেন, ওই রকম একটা ঘটনার পর মানুষ আতঙ্কিত ছিল। তারপরেও মানুষ ভোট দিয়ে রায় দিয়েছে। সকল ভোটারকে আমি ধন্যবাদ জানাই। অন্যদিকে, বিজেপি প্রার্থী বলেন, ভোটাররা আতঙ্কিত ছিলেন। তৃণমূল ওদের হুমকি দিয়েছিল। তাই ওই বুথে আমার ফল খানিকটা খারাপ হয়।