পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এব্যাপারে মালদহ জেলা বিজেপি সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল বলেন, মালদহ জেলা প্রশাসন একেবারেই পক্ষপাতদুষ্ট নয় তা বলা যাবে না। তবে কোনও আধিকারিকের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কোনও অভিযোগ আমাদের নেই। তাছাড়া আমরা আধিকারিকদের কাজকর্মে নজরদারি চালাচ্ছি না। দলের উপর মহল থেকেই এব্যাপারে সবকিছু করা হচ্ছে। এটা আমাদের দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তাই এব্যাপারে বেশি কিছু বলতে পারব না। উল্লেখ্য, এর আগে বিজেপির তরফ থেকে জেলার একাধিক থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হয়। জেলা বিজেপি সভাপতি ওই অভিযোগ জানান। তাতে বিজেপি কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ তোলা হয়। অভিযুক্তদের তালিকায় পাঁচটি থানার আইসিও ছিলেন। পরে নির্বাচন কমিশন বিষয়টি নিয়ে জেলা পুলিসের কাছে রিপোর্ট তলব করে। কমিশনের তরফ থেকে অবশ্য এব্যাপারে কোনও কড়া পদক্ষেপ এখনও করা হয়নি। মালদহে শেষ দুই দফায় ভোট রয়েছে। তার আগে কমিশন কোনও পদক্ষেপ করে কিনা সেদিকে জেলা প্রশাসনের আধিকারিক থেকে শুরু করে অন্যান্যরা তাকিয়ে রয়েছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আধিকারিকদের বদলি,দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার ব্যাপারে এবারের মতো এত কড়া পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশন অতীতে করেনি। ফলে তা নিয়ে চর্চাও হচ্ছে অনেক বেশি। বিরোধীদের মধ্যে এবার বিজেপি সবচেয়ে বেশি সক্রিয় রয়েছে। ওই দলের সঙ্গে শাসক তৃণমূলের সবচেয়ে বেশি দ্বৈরথ নজরে পড়ছে। পুলিস এবং প্রশাসনের একাংশ পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে বলে বিজেপি বারবার অভিযোগ তুলেছে। তবে জেলা নেতৃত্বের পরিবর্তে নজরদারির পুরো বিষয়টি যে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় স্তর থেকে পরিচালিত হচ্ছে তা আগে সেভাবে বোঝা যায়নি।