গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
নতুনদের মধ্যে কল্পনা কিস্কু বালুরঘাট পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পদে রয়েছেন। শেখরবাবু দীর্ঘদিন আগে কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সম্প্রতি তিনি তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। তবে বালুরঘাট শহরের বাসিন্দাদের কাছে তিনি বিশিষ্ট আইনজীবী হিসেবেই বেশি পরিচিত। কুমারগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে গতবারের জয়ী প্রার্থী তোরাফ হোসেন মণ্ডলকে এবারও প্রার্থী করা হয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল হেরে গেলেও কুমারগঞ্জ থেকে দল ভালো লিড পেয়েছিল। এলাকার মানুষের কাছে তিনি সুপরিচিত। এদিকে, বালুরঘাট আসনে প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার আগে থেকেই শেখর দাশগুপ্তের নাম নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। শেখরবাবু বলেন, তৃণমূল সরকার সাধারণ মানুষের জন্য প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ করেছে। সেদিক থেকে বিবেচনা করে মানুষ আমাকেই আশীর্বাদ করবেন। আমি লড়াই করব।
তপনের বিধায়ক বাচ্চু হাঁসদা বলেন, গতবার লোকসভা নির্বাচনে তপনে ভালো ফল হয়নি। তাই হয়তো অন্যজনকে সুযোগ দিয়েছে দল। এতে আমার কোনও আপত্তি নেই। দল যেটা ভালো মনে করেছে, তাই করেছে। এদিকে, তৃণমূলের জেলা সভাপতি গৌতম দাস এবারেও গঙ্গারামপুরে প্রার্থী হয়েছেন। গতবার তিনি এখান থেকে বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী হিসেবে জিতেছিলেন। দলের জেলা চেয়ারম্যান বিপ্লব মিত্রকে তাঁর পুরনো কেন্দ্র হরিরামপুর থেকেই তৃতীয়বারের জন্য প্রার্থী করা হয়েছে। কুশমণ্ডি বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূল ব্লক সভাপতি রেখা রায়ও তৃতীয়বারের জন্য প্রার্থী হয়েছেন। তবে ২০১১ ও ২০১৬ সালের ভোটে দাঁড়িয়ে দু’বারই তিনি বাম প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন।
বিপ্লববাবু বলেন, রাজ্য নেতৃত্ব জেলার ছ’টি আসনেই সঠিক প্রার্থী নির্বাচন করেছে। আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা গঙ্গারামপুর বিধানসভা কেন্দ্রের প্রার্থী গৌতম দাস বলেন, নতুনদের দল সুযোগ দিয়েছে। পুরনো নেতৃত্ব যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের দল নিশ্চয়ই অন্য কোনও কাজের দায়িত্ব দেবে।
এদিকে প্রার্থী ঘোষণা হতেই দেওয়াল লিখনের কাজে নেমে পড়েছেন দলীয় কর্মীরা। এতদিন দেওয়াল লিখনে প্রার্থীর নামের জায়গা ফাঁকা রাখা হচ্ছিল। এদিন বিকেল থেকে সেই শূন্যস্থান পূরণ হতে দেখা গিয়েছে।