গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জেলা নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানাগিয়েছে, খনদাদু ও খনদিদাকে ম্যাসকট করা হয়েছে। সেইসঙ্গে বানানো হয়েছে সংলাপও- ‘আঠারো হোক বা আশি, চলো ভোট দিয়ে আসি। বুথেই হোক বা পোস্টালে, গড়ব দেশ সবাই মিলে’। বুধবার জেলা প্রশাসনিক ভবনে খনদাদু ও খনদিদা ম্যাসকটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক নিখিল নির্মল। করোনা পরিস্থিতে ভোটপর্ব চলায় ম্যাসকটের মুখে মাস্ক পরানো রয়েছে। ভোটাররা যাতে করোনা বিধি পালন করেন, সেবিষয়েও সচেতন করবেন খনদাদু ও খনদিদা। ইতিমধ্যেই জেলা নির্বাচন কমিশন প্রচারের জন্য লোকশিল্পীদের তালিকা তৈরি করেছে।
জেলাশাসক নিখিল নির্মল বলেন, আমাদের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিখ্যাত লোকগান খনপালা। সেই খনপালার চরিত্রে খনদাদু ও খনদিদাকে ম্যাসকট করেছি আমরা। সাধারণ ভোটারদের মধ্যে সচেতনতামূলক প্রচার চালাব। আমাদের লক্ষ্য ১০০ শতাংশ ভোটদান। খনদাদু ও খনদিদা সকলকে মুখে মাস্ক পরে ভোটদান করার আহ্বান জানাবেন। এবারে নির্বাচন কমিশন ৮০ বছরের বেশি বয়স্কদের ও ৪০ শতাংশের বেশি প্রতিবন্ধকতা যুক্ত বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের জন্য বিশেষ সুবিধা চালু করেছে। বাড়িতে বসেই তাঁরা ভোট দিতে পারবেন। খনদাদু ও খনদিদা তা নিয়েও প্রচার চালাবেন। খনদাদু ও খনদিদাকে নিয়ে বানানো সংলাপ দিয়ে ফ্লেক্স ও ব্যানার তৈরি করে সেগুলি জনবহুল এলাকায় টাঙানো হবে। খনপালার শিল্পী অরিন্দম রাণা সিংহ বলেন, জেলা নির্বাচন কমিশন আমাদের খনপালার অন্যতম চরিত্র বুড়ো ও বুড়িকে ম্যাসকট করায় আমরা শিল্পী হিসেবে গর্ববোধ করছি।