বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ৪ মাস আগে ফাইয়াল ও তাঁর ভাইদের সঙ্গে প্রতিবেশী পরিবারের গন্ডগোল হয়। প্রতিবেশীকে মারধরের অভিযোগ ওঠে তাঁদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে গ্রামের লোকেরা ফাইয়ালদের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তাঁদেরকে গ্রামে থাকতে দেওয়া হবে না বলে সিদ্ধান্ত নেন পাড়ার একাংশের বাসিন্দারা। এর জেরে ফাইয়ালরা এলাকা ছেড়ে গা ঢাকা দেন। তাঁরা যাতে পাড়ায় না আসতে পারেন, সেজন একদল যুবক ফাইয়ালদের বাড়ির পাশে ঘাঁটি বানিয়ে পাহারা দেয় প্রায় মাসখানেক। এর পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে থাকে পরিস্থিতি। ফাইয়ালদের বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়। কিন্তু যাঁরা মাস খানেক ধরে তাঁদের বাড়ির সামনে ‘পাহারা’ দিয়েছে, তাদের খাওয়াদাওয়ার খরচ বাবদ ‘জরিমানা’ করা হয়। মৃতের পরিবারের দাবি, ১ লক্ষ টাকা জরিমানা নেওয়া হয় তাঁদের কাছ থেকে। যদিও পঞ্চায়েত সদস্যের দাবি, ২৫ হাজার টাকা ‘খরচ বাবদ’ নেওয়া হয়েছিল। এদিন বাড়ির সামনের রাস্তায় ফাইয়াল ও তাঁর দাদা ফারুকের সঙ্গে রাস্তায় বচসা শুরু হয় পঞ্চায়েত সদস্যের অনুগামীর।