পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সংগঠনের নেতাদের দাবি, জংশনে সাংগঠনিক নতুন ব্লক কমিটি গঠনের দিনই বিভিন্ন রেল কলোনি থেকে বিরোধী দলের প্রায় ১০০টি পরিবারের যুবক যুবতীরা তাঁদের সংগঠনে যোগ দিয়েছে। জংশনের রেল কলোনিগুলিকে নিয়ে শাসক দলের যুব সংগঠনের হঠাৎ করে আলাদা সাংগঠনিক ব্লক গঠনের পিছনে বিধানসভা ভোটের অঙ্কই দেখতে পাচ্ছে রাজনৈতিক মহল। যদিও আলিপুরদুয়ারে শাসক দলের যুব সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য, সংগঠনের কাজের সুবিধার্থেই রেল কলোনিগুলিকে নিয়ে সংগঠনের আলাদা ব্লক কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, আলিপুরদুয়ার রেল জংশনের রেল কলোনির বাসিন্দারা পঞ্চায়েত ও পুরসভার ভোট দেন না। তাঁরা শুধুমাত্র বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনেই ভোট দেন। যদিও সরকারিভাবে আলিপুরদুয়ার রেল জংশনের রেল কলোনিগুলি আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের মধ্যে পড়েছে। তৃণমূল যুব কংগ্রেসের জেলা সভাপতি বাবলু কর বলেন, আগে সংগঠনের সাতটি সাংগঠনিক ব্লক ছিল। ওই ব্লক হল আলিপুরদুয়ার-১, ২, ফালাকাটা, কুমারগ্রাম, কালচিনি, মাদারিহাট ও আলিপুরদুয়ার টাউন। কিন্তু সংগঠনের কাজের সুবিধার্থে জংশনের ১১টি রেল কলোনিকে নিয়ে আলাদা করে রেল কলোনি ব্লক গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের নতুন এই সাংগঠনিক ব্লকের বুথ কমিটিও গঠন করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। সংগঠনের নতুন সাংগঠনিক ব্লক কমিটি গঠনের পিছনে ভোটের কোনও সম্পর্ক নেই। যুব তৃণমূলের নেতারা যাই বলুন না কেন বিধানসভা ভোটে এবার আলিপুরদুয়ার জংশনের রেল কলোনি ভোটকেও গুরুত্ব দিচ্ছে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, সেই জন্যই জংশনের রেল কলোনিগুলিকে নিয়ে শাসক দলের যুব সংগঠন আলাদা সাংগঠনিক ব্লক কমিটি গঠন করে জংশনে সংগঠনের প্রভাব বিস্তারের উদ্যোগে নিয়েছে। ভোটকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই রেল কলোনিগুলিতে যুব তৃণমূলের সদস্যরা রাজ্য সরকারের জনমুখী উন্নয়ন প্রকল্পগুলির কথা ফলাও করে প্রচার করছে। রেল কলোনিগুলিতে পথসভাও তাঁরা করছে।