কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা নিখিল বর্মন, পঙ্কজ বর্মন, বিদ্যুৎ পাইন বলেন, রাস্তার কাজ হওয়ার ফলে জলের পাইপ সরানো হয়। কিছু জায়গায় ফের ওই পাইপ বসানো হলেও অনেক জায়গায় তা বসানো হয়নি। ফলে বছরের পর বছর ধরে ট্যাপ কলে জল আসছে না। আমরা চাই, দ্রুত পরিষেবা চালু করা হোক।
ভেটাগুড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রতন বর্মন বলেন, পিএইচই’র গাফিলতিতে রাস্তার কাজ শেষ হওয়ার পরেও দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জল পাচ্ছেন না এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। একাধিকবার বিষয়টি পিএইচই’কে জানানো হয়েছে। কিন্তু এখনও পরিষেবা চালু হয়নি। বাধ্য হয়ে এলাকার মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে ১২টি ছোট ছোট পানীয় জলের রিজার্ভার তৈরি করা হয়েছে। সেখান থেকে কিছু এলাকায় জল দেওয়া হচ্ছে।
পিএইচই’র এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনায়ার নিত্যানন্দ আচার্য বলেন, এখন পাইপ মিলছে না। মার্চ মাসের মধ্যে আশা করি পাইপ মিলবে। তখন পানীয় জল সরবরাহ করা যাবে।
কোচবিহার থেকে দিনহাটা হয়ে গীতালদহ পর্যন্ত রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়েছিল বছর তিনেক আগে। সেইসময় পানীয় জলের পাইপ লাইন সরানো হয়। রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ বহুদিন আগে শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু জল সরবরাহের জন্য পিএইচই পাইপ লাইনগুলি নতুন করে আর বসায়নি বলে অভিযোগ। ফলে দীর্ঘদিন ধরে ভেটাগুড়িতে পরিস্রুত পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ হয়ে আছে। বাসিন্দাদের জল কিনে খেতে হচ্ছে। যাঁরা জল কিনে খেতে পারছেন না তাঁরা টিউবওয়েল ও কুয়োর জল খাচ্ছেন।