গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২৯ ডিসেম্বর তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের দেওচড়াই গ্রামের বাসিন্দারাও এভাবে মাটি কাটার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন। সেখানেও একশ্রেণীর দালাল মাটি কেটে ইটভাটায় নিয়ে যাচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
বিজেপির তুফানগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের সংযোজক উৎপল দাস বলেন, এসব বেআইনি কাজে দালালচক্র তুফানগঞ্জে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন জায়গার ওরা একাংশ চাষিকে ভুল বুঝিয়ে কৃষিজমির মাটি কেটে ইটভাটায় নিয়ে যাচ্ছে। এই দালালচক্রের সঙ্গে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের কিছু নেতার যোগসাজশ রয়েছে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা প্রশাসনকে অনেকবার বলেছি। প্রশাসন ব্যবস্থা নিলে একই ঘটনা বারবার হতো না। তুফানগঞ্জ-১ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তৃণমূল কংগ্রেসের ছামিউল ইসলাম বলেন, রাজ্য সরকার এসব অবৈধ কাজ সমর্থন করে না। যদি কেউ অবৈধভাবে মাটি কাটে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি পুলিস প্রশাসন এবং ভূমিদপ্তরের সঙ্গে কথা বলব। তুফানগঞ্জ থানার ওসি রাহুল তালুকদার বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিস পাঠিয়ে অবরোধকারী চাষি ও গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে অবরোধ তুলে দেওয়া হয়। নাককাটিগছ অঞ্চলের স্থানীয় বিজেপি নেতা প্রসেনজিৎ বসাক বলেন, অবৈধভাবে জমি থেকে মাটি কাটার ফলে কৃষকদের ক্ষতি হচ্ছে। এর পিছনে শাসক দলের নেতাদেরই হাত আছে। তৃণমূল যুব কংগ্রেসের নাককাটিগছ অঞ্চল সহ সভাপতি আমানুল হোসেন বলেন, এর সঙ্গে আমাদের দলের কোনও যোগ নেই। বিজেপির লোকজনই জড়িত। এতদিন যখন মাটি কেটে ডাম্পারে চাপিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল তখন ওরা চুপচাপ ছিল। এখন টাকার ভাগ বাটোয়ারা কম হচ্ছে বলে ওদের লোকজন গ্রামবাসীদের উস্কে দিয়ে রাস্তা অবরোধ করিয়েছে।