গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
শিশু নিরুপমার সাহস ও দেশপ্রেম মুগ্ধ করেছিল জাতীয় নায়ক সুভাষ চন্দ্র বসুকে। সস্নেহে নিরুপমাকে কোলে তুলে নিয়ে আদর করেছিলেন স্বয়ং নেতাজি। এখনও গড়গড় করে মায়ের সেই সোনার স্মৃতি সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেন গর্বিত কন্যা ফ্যালারানি শেঠ।
যে ২৩ জানুয়ারি তাঁর স্বপ্নের নায়কের জন্মদিন, সেই বিশেষ দিনেই প্রয়াত হয়েছিলেন মালদহের ইংলিশবাজারের নঘরিয়া এলাকার বাসিন্দা নিরুপমা শেঠ। ২৩ জানুয়ারি এলেই তাই আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন ইংলিশবাজারের নজরুলবাগের বাসিন্দা ফ্যালারানী শেঠ। গভীর শ্রদ্ধায় শনিবারও বাড়ির ছাদে নিজের হাতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে জাতীয় নায়ক সুভাষ চব্দ্র বসু ও তাঁর স্নেহধন্যা মা নিরুপমাদেবীকে স্মরণ করেছেন সত্তরোর্ধ্বা ফ্যালারানীদেবী। নেতাজীর ১২৫তম জন্মজয়ন্তীতেও নিজের দুই প্রিয় মানুষকে স্মরণ করেছেন এই প্রাক্তন শিক্ষিকা। তাঁর স্মৃতিতে এখনও অমলিন মায়ের কাছে শোনা নেতাজি সুভাষচন্দ্রের সঙ্গে সাক্ষাতের ঘটনা।
নেতাজি ও মায়ের ছবি একসঙ্গে বুকে ধরে ফ্যালারানী জানালেন, আমি চাই, আমার মৃত্যুর পরেও আমার পরবর্তী প্রজন্ম নিয়ম করে শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করে চলুক নেতাজি ও নিরুপমাদেবীর এই ঘটনাটি। শনিবার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে ঋজু শ্রদ্ধায় নেতাজি ও নিজের মাকে তিনি কুর্নিশ জানিয়েছেন।