কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
যুব তৃণমূলের দাবি, তাদের দু’জন সমর্থককে জখম অবস্থায় কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে। অপরদিকে বিজেপির যুব মোর্চার দাবি, তাদেরও তিনজন কর্মী জখম হয়েছেন। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় বিশাল পুলিস বাহিনী। ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়। বেশ কয়েকটি মোটর বাইকও আটক করা হয়েছে বলে পুলিস জানিয়েছে।
স্থানীয় যুব তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গণেশ বর্মন বলেন, এদিন আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে এলাকায় জনসংযোগ যাত্রা কর্মসূচি ছিল। সেই কারণে মাঘপালা বাজার এলাকায় কর্মীরা জমায়েত হন। সেই সময় আমাদের এক বুথ সভাপতিকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে খবর আসে। এরপর আমাদের কর্মীরা সেখানে গেলে তাঁদের মারধর করা হয়। বোমা ছোঁড়া হয়। আমাদের দু’জন কর্মী জখম হয়ে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই বুথ সভাপতি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। বিজেপির কোচবিহার দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের সংযোজক দিব্যনাথ বর্মন বলেন, যুব মোর্চার ছেলেরা মাঘপালা বাজারে ছিল। সেই সময় তৃণমূলের পক্ষ থেকে হুমকি দেওয়া হয়। এরপর আমাদের ছেলেরা ওই ব্যক্তিকে ধরে ফেলে। এর পরেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা সেখানে পৌঁছে আমাদের ছেলেদের মারধর করে। এতে আমাদের তিনজন জখম হয়েছেন। আমাদের ছেলেদের জখম হওয়ার পরেও থানায় রাখা হয়েছে। অথচ ওদের হাসপাতালে রাখা হয়েছে। জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার লাল্টু হালদার বলেন, মাঘপালার ঘটনায় পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। পাঁচটি মোটর বাইক উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।