কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। দুয়ারে সরকারকে হাতিয়ার করে মানুষের ঘরে বিভিন্ন পরিষেবা পৌঁছে দিতে চাইছে সরকার। আর সেই পরিষেবা থেকে যাতে কেউ বঞ্চিত না হন, সেদিকে নজর রেখেই মন্ত্রী এবার সরাসরি নিজের ফোন নম্বরও সকলের জন্য দিয়ে দিলেন। সোমবার রবিবাবু বলেন, দুয়ারে সরকারের গত ক্যাম্পে আমি দেখেছি, জমির দলিল চাওয়া হচ্ছে। এটা একেবারেই অবান্তর বিষয়। এরপরেই আমি জেলাশাসককে বিষয়টি জানিয়েছি। অনেকে এ জন্য ক্যাম্প থেকে ঘুরে গিয়েছেন। যে কর্মীরা এই কাজ করছেন, তাঁরা হয়তো এটা জানেনই না। পুরনো নিয়মই জানেন। সেই কারণেই এই পোস্ট করেছি। আমার ফোন নম্বরও দিয়েছি। যাতে কারও সমস্যা হলে সরাসরি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। পাশাপাশি কৃষকবন্ধু প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হতে গেলে কারও যদি জমির দলিল বা খতিয়ান না থাকে, তাহলে তিনি সেল্ফ ডিক্লেয়ারেশন ফর্ম ফিলআপ করে আবেদনের সঙ্গে জমা দিতে পারেন। জমির দলিল বা খতিয়ান লাগবে না। বাবা বা ঠাকুরদার নামের দলিল হতে পারে। কিন্তু ভাগবাটোয়ারা হয়নি। তাঁরা যতটুকু জমিতে চাষ করছেন, তার বিবরণ দিতে হবে। এদিন একটি ফেসবুক পোস্টে মন্ত্রী লিখেছেন, ‘এলাকায় এলাকায় চলছে দুয়ারে সরকার। কাস্ট সার্টিফিকেটের জন্য কোনও জমির দলিল লাগবে না।’ আরও একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘চলছে চতুর্থ পর্যায়ের দুয়ারে সরকার। যে কৃষক ভাইয়েরা এখনও কৃষকবন্ধু প্রকল্পের সঙ্গে নিজেদের নাম যুক্ত করেননি, তাঁদের কাছে অনুরোধ দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে গিয়ে নিজের নাম নথিভুক্ত করুন। এ জন্য জমির দলিল অথবা জমির খতিয়ানের প্রয়োজন নেই। সেল্ফ ডিক্লেয়ারেশন দিলেই হবে।’
দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে বেশকিছু সরকারি সুবিধা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়াই সরকারের লক্ষ্য। তা নিয়ে সরকারি প্রচারও যথেষ্ট চলছে। মন্ত্রী নিজেও এদিকে নজর রেখে বিভিন্ন ক্যাম্প পরিদর্শন করছেন। প্রতিদিনই কোনও কোনও জায়গায় যাচ্ছেন। এই সব জায়গাতেই কিছু মানুষকে সমস্যার সম্মুখীন হতে দেখে তিনি সমাধানে এগিয়ে এসেছেন। ফাইল চিত্র