কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
এদিন মালদহের আটটি কেন্দ্র থেকে ৮০০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে টিকা নিয়েছেন ৫৮৫ জন। বামনগোলায় ৯৪ জন, বেদরাবাদে ৩৮ জন, চাঁচলে ১০০ জন, হরিশ্চন্দ্রপুরে ৬৩ জন, মালদহ মেডিক্যাল কলেজে ৮৭ জন, মানিকচকে ১০৭ জন, সিলামপুরে ৪১ জন ও রতুয়ায় ৫৫ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বাড়লেও তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সাফল্য বাড়ল না। করোনা টিকাকরণের প্রথম দিনে গৌড়বঙ্গের তিন জেলার মধ্যে শতাংশের বিচারে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ দিনাজপুর। সেদিন টিকা দেওয়া হয় লক্ষ্যমাত্রার ৮৯ শতাংশ ব্যক্তিকে। টিকাকরণের দ্বিতীয় দিন, সোমবার জেলায় লক্ষ্যমাত্রার ৮৮ শতাংশ ব্যক্তিকে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রথম দিন জেলার ছয়টি কেন্দ্র থেকে ৬০০ জনকে টিকা দেওয়ার টার্গেট নেওয়া হয়েছিল। টিকা দেওয়া হয়েছিল ৫৩৫ জনকে। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকুমার দে বলেন, প্রতিটি কেন্দ্র থেকে ১২০ জনকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল। মোট লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭২০ জন। কিন্তু এদিন টিকা পেয়েছেন জেলার ৬৩৪ জন। এদিন বালুরঘাট সদর হাসপাতালে ৯১ জন, গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ১০০ জন, কুশমণ্ডি গ্রামীণ হাসপাতালেও ১০০ জন, হরিরামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ১৪২ জন, খাসপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ৯৫ জন ও হিলি গ্রামীণ হাসপাতালে ১০৬ জন টিকা নিয়েছেন। উত্তর দিনাজপুরেও এদিন ছয়টি কেন্দ্র থেকে টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রতি কেন্দ্র থেকে ১২০ জন করে টিকা দেওয়ার টার্গেট ছিল। এদিন জেলার ৩২০ জন টিকা নিয়েছেন।