কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এলাকার বাসিন্দা কুদ্দুস আলির স্ত্রী মর্জিনা খাতুনের প্রসব বেদনা ওঠে বৃহস্পতিবার বিকেলে। কুদ্দুস সাহেব স্থানীয় আশা কর্মীকে ফোন করে অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করতে বলেন। কুদ্দুস সাহেবের অভিযোগ, তাঁকে বলা হয়, সেই মুহূর্তে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া সম্ভব নয়। বাধ্য হয়ে তাঁরা টোটো করে প্রসূতিকে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পথেই প্রসব হয় মহিলার। শিশুটিকে মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
কুদ্দুস সাহেব বলেন, আমরা মর্মাহত। এই মুহূর্তে কিছু বলার মতো অবস্থায় নেই। অ্যাম্বুলেন্স পাইনি বলেই আমাকে বাধ্য হয়ে টোটো করে স্ত্রীকে নিয়ে যেতে হয়েছিল। রাস্তাতেই প্রসব করে আমার স্ত্রী। তারপর আমাদের সন্তান মারা যায়। রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজের সুপার প্রিয়ঙ্কর রায় বলেন, এখনও পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখব।