পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই সরকারিভাবে মাথাভাঙার খলিসামারিতে পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস তৈরির অনুমোদন মিলেছে। সেখানে মোট ৪৪ একরের মতো জমি রয়েছে। এরমধ্যে কিছু সরকারি খাসজমি, একটি অংশ ব্যক্তিগত মালিকানার জমি ও একাংশ পঞ্চানন বর্মা ট্রাস্টের জমি।
পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আব্দুল কাদের সাফেলি বলেন, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে যে খাসজমি রয়েছে সেটা ইন্টার ডির্পাটমেন্টাল এক্সচেঞ্জ হবে। তারজন্য সরকারি চিঠি জেলা ভূমি ও সংস্কার দপ্তরে চলে এসেছে বলে সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রে আমরা জানাতে পেরেছি। ওই জমি দ্রুত ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে হস্তান্তর করার কথা বলা হয়েছে। ব্যক্তিগত মালিকানায় ও ট্রাস্টের অধীনে যে জমি রয়েছে তা হস্তান্তর করতে গেলে স্ট্যাম্প ডিউটি ও রেজিস্ট্রেশন বাবদ বিপুল পরিমাণ টাকা লাগবে। সেই টাকা মকুব করার জন্য আমরা আগেই উচ্চশিক্ষা দপ্তরের কাছে আবেদন করেছিলাম। তার ভিত্তিতেই সরকার আমাদের কাছে জানতে চেয়েছে এজন্য আনুমানিক কত টাকা লাগবে। এই তথ্যটি ডিস্ট্রিক্ট রেজিস্ট্রারের কাছ থেকে পাওয়া যায়। আমরা সেখানে চিঠি দিয়ে বিয়ষটি জানতে চেয়েছি। তাঁরাও দ্রুততার সঙ্গে এই কাজ করছেন। এটা জানতে পারলেই আমরা উচ্চশিক্ষা দপ্তরকে জানাব। আশা করছি তারপরেই ওই জমিটি আমাদের হাতে আসবে। সব দপ্তরই দ্রুততার সঙ্গে এই কাজগুলি করছে। আমরা তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
মাথাভাঙার খলিসামারিতে পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জায়গায় খাসজমি রয়েছে ২১ একরের মতো। পাশাপাশি ২৩ একরের কিছু বেশি জমি রয়েছে ব্যক্তিগত মালিকানা ও পঞ্চানন বর্মা ট্রাস্ট্রের অধীনে। এই জমিই হস্তান্তর করতে বিপুল অঙ্কের টাকা প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয় আগেও জানিয়েছিল ওই টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়। সেই কারণেই তা মকুব করার আর্জি জানানো হয়েছিল।