কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মঙ্গলবার ভোটকুশলী পিকে এবং দলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি কিষাণ কল্যাণীর ভূমিকা নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন ওই বিধায়ক। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই ময়নাগুড়িতে পুরসভা না হওয়ায় রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়ে বুধবার প্রশ্ন তোলেন তিনি। বিধায়ক বলেছিলেন, ময়নাগুড়ি পুরসভা হয়নি, এটা সরকারের ব্যর্থতা। শাসক দলের বিধায়ক হয়েও অনন্তবাবুর মুখে এমন কথায় দলে অস্বস্তি বাড়ে।
এদিন বিধায়ককে সংযত থাকার বার্তা দেন দলের জলপাইগুড়ি জেলার কো-অর্ডিনেটর চন্দন ভৌমিক। এভাবে চললে দল কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানান তিনি। চন্দনবাবু বলেন, বিধায়ক কেন এসব কথা বলছেন বুঝতে পারছি না। সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে ওঁকে সংযত হওয়া দরকার। দল নিশ্চয় এ ব্যাপারে বিশ্লেষণ করবে। আমাদের সরকার রাজ্যের সর্বত্র কাজ করছে। ময়নাগুড়ি যথাসময়ে পুরসভা হবে।
দলের জেলা সভাপতি বলেন, বিধায়ক যা বলেছেন তা আমরা যেখানে জানানোর জানিয়ে দিয়েছি। দল পদক্ষেপ করবে। দলের প্রত্যেকটি সৈনিকের খবর পিকের টিমের মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পৌঁছচ্ছে।
যদিও বিধায়ক এ ব্যাপারে পরিষ্কার করে কিছু বলতে চাননি। তাঁর পাল্টা দাবি, আমি জেলা সভাপতির ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছি। পুরসভা গঠনের ব্যাপারে যথাযথ জায়গায় জানিয়েছি।