বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদহ: করোনা পরিস্থিতিতে বন্ধ থাকার পর, আজ, বৃহস্পতিবার থেকে মালদহ ডিভিশনের আওতায় বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের চারটি সেকশনে প্যাসেঞ্জার ট্রেন ফের চলবে। জামালপুর-সাহেবগঞ্জ, জামালপুর-কিউল, বারহারোয়া-সাহেবগঞ্জ এবং মালদহ টাউন-সাহেবগঞ্জ শাখায় আপ ও ডাউন প্যাসেঞ্জার ট্রেন চলবে বলে এদিন রেলের তরফে জানানো হয়। তবে রাজ্যের জেলাগুলির মধ্যে কোনও প্যাসেঞ্জার ট্রেন এখনই চালু হচ্ছে না।
মালদহের ডিআরএম যতীন্দ্র কুমার বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না পাওয়ায় এরাজ্যের কোনও শাখায় ট্রেন চলাচল শুরু করা যাচ্ছে না। আপাতত আমাদের ডিভিশনের বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের চারটি সেকশনে বৃহস্পতিবার থেকে আমরা ট্রেন চালাব।
ট্রেন চালানোর ব্যাপারে বুধবার রেলের তরফে যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, তাতে বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের একাধিক বিভাগের উল্লেখ থাকলেও এরাজ্যের কোনও সেকশনের নাম নেই। ঘটনায় মালদহ এবং আশপাশের জেলাগুলির বাসিন্দারা সরব হয়েছেন। বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। প্রতিবাদে দ্রুত আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় তৃণমূলের তরফে কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিজেপি অবশ্য বিষয়টি নিয়ে উদ্যোগী হয়েছে বলে দলের সংসদ সদস্য খগেন মুর্মু দাবি করেছেন। মালদহ ডিভিশনের কর্তারা এব্যাপারে কোনও দায় নিতে চাননি।
রাজ্যসভার সংসদ সদস্য তথা মালদহ জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি ক্ষেত্রেই এরাজ্যের সঙ্গে বঞ্চনা করছে। রেলের ক্ষেত্রেও রাজ্যের মানুষকে তারা অবজ্ঞা করে চলেছে। গৌড়বঙ্গের বাসিন্দাদের সঙ্গে এই প্রবঞ্চনা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা প্রয়োজনে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামব।
উত্তর মালদহের সংসদ সদস্য খগেন মুর্মু বলেন, মালদহ এবং সংলগ্ন জেলাগুলিতে ট্রেন চালাতে কোথায় সমস্যা হচ্ছে তা নিয়ে খোঁজ নেব। ইতিমধ্যে প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালানোর দাবি জানিয়ে আমি রেলকে চিঠি লিখেছি।
মালদহের ডিআরএম যতীন্দ্র কুমার বুধবার সন্ধ্যায় বলেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না পাওয়ায় এরাজ্যের কোনও শাখায় ট্রেন চলাচল শুরু করা যাচ্ছে না। আপাতত আমাদের ডিভিশনের বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের চারটি সেকশনে বৃহস্পতিবার থেকে আমরা ট্রেন চালাব।
ট্রেন চালানোর ব্যাপারে বুধবার রেলের তরফে যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, তাতে বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের একাধিক বিভাগের উল্লেখ থাকলেও এরাজ্যের কোনও সেকশনের নাম নেই। ঘটনায় মালদহ এবং আশপাশের জেলাগুলির বাসিন্দারা সরব হয়েছেন। বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। প্রতিবাদে দ্রুত আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় তৃণমূলের তরফে কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিজেপি অবশ্য বিষয়টি নিয়ে উদ্যোগী হয়েছে বলে দলের সংসদ সদস্য খগেন মুর্মু দাবি করেছেন। মালদহ ডিভিশনের কর্তারা এব্যাপারে কোনও দায় নিতে চাননি।
রাজ্যসভার সংসদ সদস্য তথা মালদহ জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি ক্ষেত্রেই এরাজ্যের সঙ্গে বঞ্চনা করছে। রেলের ক্ষেত্রেও রাজ্যের মানুষকে তারা অবজ্ঞা করে চলেছে। গৌড়বঙ্গের বাসিন্দাদের সঙ্গে এই প্রবঞ্চনা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা প্রয়োজনে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামব।
উত্তর মালদহের সংসদ সদস্য খগেন মুর্মু বলেন, মালদহ এবং সংলগ্ন জেলাগুলিতে ট্রেন চালাতে কোথায় সমস্যা হচ্ছে তা নিয়ে খোঁজ নেব। ইতিমধ্যে প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালানোর দাবি জানিয়ে আমি রেলকে চিঠি লিখেছি।
