বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ লতিফ বলেন, এলাকার অনেক বাড়িতেই বেআইনি ভাবে সীমানার বেড়ায় রাতে বিদ্যুৎবাহী তার দিয়ে রাখা হয়। বনদপ্তরকে আগে এটা জানানোও হয়েছিল। কিন্তু এতদিন ওরা ঘুমিয়েছিল। পূর্ণবয়স্ক হাতিটির মৃত্যুর পর ওদের হুঁশ ফিরল। আগেই অভিযান চালানো হলে এমনটা হতো না। আমরা চাই বনদপ্তর ধারাবাহিকভাবে এর বিরুদ্ধে অভিযান করুক।
খুনিয়ার রেঞ্জার রাজকুমার লায়েক বলেন, একটি পূর্ণবয়স্ক মাকনা হাতির মৃত্যু হয়েছে। যার বাড়ির সামনে হাতিটি মারা গিয়েছে সেই বাড়ির মালিককে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। অভিযুক্ত নিজের দোষ কবুলও করেছে। আমরা ওর বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। ওই এলাকায় আমরা নিয়মিত অভিযান চালাব যাতে কেউ বাড়ির সামনে বিদ্যুতের তার ফেলে না রাখে। যারা এমনটা করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে।
ডায়না নদীর ধারে অবস্থিত খেরকাটা গ্রামটি। গ্রামের ১০০ শতাংশ মানুষই কৃষিকাজ করে সংসার চালান। জঙ্গল সংলগ্ন গ্রাম হওয়ায় প্রায় দিনই এই গ্রামে হাতির হামলা হয়। এতে বাড়িঘর সহ ফসলের ক্ষতি হয়। তাই অনেকে হাতির হামলা রুখতে বাড়ির এবং খেতের বেড়ায় বিদ্যুৎবাহী তারে ফেলে রাতে বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে রাখে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মফিজুল হকের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে রাতে হাতিটি কয়েকটি বাতাবি লেবু খায়। এরপরই যখন হাতিটি ওই বাড়ির ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে তখনই বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়। পরে হাতিটির মৃত্যু হয়। নাগরাকাটার খেরকাটা বস্তিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত হাতি। নিজস্ব চিত্র