কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শিলিগুড়ি শহরের রবীন্দ্রনগর মোড় এলাকার এক মিষ্টি বিক্রেতা বলেন, আগের মতো বাজার নেই। জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। কিন্তু মিষ্টির দাম একই রয়েছে। ফলে পুজোর বাজারেও আমাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।
বিজয়া দশমীকে সামনে রেখে অন্যান্য বছরের মতো এবছরও আমজনতার নজর কাড়তে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা। কোনও মিষ্টির দোকানে তৈরি হয়েছিল কেশর মালাই, আবার কোনও মিষ্টির দোকানে তৈরি করা হয়েছিল মালাই চপ। এছাড়াও নজর কাড়তে হরেক রকমের মিষ্টির পশরা সাজিয়ে বসেছিলেন ক্রেতারা। মিষ্টি ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, করোনা আবহে এবার উৎসব নয়। আমরা সবটাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করছি। সেক্ষেত্রে এবার মিষ্টি তৈরিতে স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়েছে। শুধু মিষ্টির জমকালো রূপ নয়, স্বাস্থ্যসম্মতভাবে মিষ্টি তৈরি করা হয়েছে। কেশর মালাই তৈরি করা হয়েছে কাজু বাদাম ও কেশর দিয়ে। এছাড়াও বিজয়া দশমীর বাজার ধরতে এবার তৈরি হয়েছিল চকোলেট লাড্ডু ও সন্দেশ। চকোলেট সহ কাজু ও কাঠ বাদাম সহযোগে এই দুই মিষ্টি তৈরি হয়েছে। দেশবন্ধুপাড়া ও রবীন্দ্রনগর মোড় এলাকার মিষ্টির দোকানে এসব মিষ্টি মিলেছে। অন্যদিকে, এবার পুজোর বাজারে রয়েছে মালাই চপ। যা তৈরি হয়েছে খোয়া ও পেস্তা দিয়ে। শিলিগুড়ির প্রাণকেন্দ্র চিল্ড্রেন পার্ক এলাকার মিষ্টির দোকানে মিলছে এই মিষ্টি।