পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পঞ্চায়েত ভোটে জেলা পরিষদে মোহন শর্মার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে হেরে যান তাঁরই দূর সম্পর্কের পিসতুতো ভাই বিজেপির দীপক শর্মা। মোহনবাবু তখন শাসক দল তৃণমূলের জেলা সভাপতি ছিলেন। সেই দীপক শর্মার আহ্বানেই বিজেপির আদি বিক্ষুব্ধ কর্মীরা সম্প্রতি শহরে ওই বৈঠক করেন। বৈঠকের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই পদ্মফুল শিবিরে অস্বস্তি শুরু হয়েছে।
দীপকবাবু অবশ্য বলেন, দলকে দুর্বল করতে নয়, শক্তিশালী করতেই পুরনো কর্মীদের নিয়ে ওই বৈঠক করা হয়েছে। আসলে দলের অনেক পুরনো কর্মী আছেন যাঁদের যোগ্যতা থাকার পরেও যোগ্য সম্মান মিলছে না। হতাশ ওই কর্মীরা অনেকেই তৃণমূলে চলে যাচ্ছেন। বিধানসভা ভোটের আগে তাঁদের আটকাতে ও দলীয় কাজে উজ্জীবিত করতেই আমরা ওই বৈঠক করি। বিজেপির আলিপুরদুয়ার টাউন মণ্ডল কমিটির প্রাক্তন সভাপতি অমিতাভ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, দলের কমিটিতে জায়গা না হওয়ার জন্য কারও ক্ষোভ বিক্ষোভ থাকতেই পারে। সেই ক্ষোভ থেকে যাতে কেউ তৃণমূলে না যান তারজন্যই দলের স্বার্থে ওই বৈঠক করা হয়েছে। যদিও দলের জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা বলেন, ওই বৈঠকের কথা শুনেছি। বৈঠকে কি আলোচনা হয়েছে জানি না। কিন্তু আমরা ওই বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছি না। দলে আদি-নব্য বলে কিছু নেই। দলে ক্ষোভ-বিক্ষোভও নেই।