কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
কৃতী ছাত্র রূপক সাহা বলেন, প্রথম থেকে লক্ষ্যে স্থির ছিলাম। সর্বভারতীয় স্তরে ২১৮৭১ র্যাঙ্ক হয়েছে। সাফল্যের পিছনে স্কুলের শিক্ষকদের ভূমিকা নিঃসন্দেহে অনস্বীকার্য। জলপাইগুড়ি সেইন্ট পলস স্কুলের সভাপতি মিহির বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, স্কুলের ২০ জন পরীক্ষা দিয়েছিল। তারমধ্যে ছ’জনের নাম এসেছে। স্বভাবতই আমরা উচ্ছ্বসিত। স্কুলের শিক্ষক ও পড়ুয়াদের একাগ্রতার জেরেই এই সাফল্য এসেছে। আমরা আশা রাখব আগামী দিনেও জলপাইগুড়ি জেলা এই সাফল্যের ধারা ধরে রাখবে।