পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কয়েক মাস ধরে ওই এলাকায় প্লাস্টিক সহ পচা খাবারের অংশ ফেলা হচ্ছিল। ফলে সেখানে ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি হয়েছে। বনবিভাগ জানিয়েছে মহানন্দা অভয়ারণ্য থেকে কার্শিয়াং ডিভিশনের বামনপোখরি বনাঞ্চলে যাওয়ার সময় ওই এলাকাটি নতুনভাবে হাতির করিডর হয়েছে। ফলে সেখানে হাতি-মানুষের সংঘাত হচ্ছে। ডাম্পিং গ্রাউন্ডে ফেলা ওসব বর্জ্য খেতে হাতি সহ অন্যান্য বন্য জীবজন্তু আসছে। তা খেয়ে ওসব প্রাণীর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ওই বর্জ্যে জমে থাকা হাতির মল এদিন সংগ্রহ করা হয়। সংগৃহীত নমুনার পরীক্ষা রিপোর্ট হাতে আসার পরই জানা যাবে তা থেকে বন্যপ্রাণীর ক্ষতি হতে পারে কি না।
ওই সংগঠনের সদস্য অভিযান সাহা বলেন, অবৈধভাবে ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি হয়েছে। সেখানে ফেলা বর্জ্য বন্যজন্তুর পক্ষে ক্ষতিকর কি না তা জানতে আমরা হাতির মল সংগৃহ করে পরীক্ষা করতে দিল্লি পাঠিয়েছি। প্লাস্টিকযুক্ত খাবার খেলে হস্তী শাবক সহ বড় হাতিও অসুস্থ হয়ে মারা যেতে পারে।
কার্শিয়াংয়ের ডিএফও জে শেখ ফরিদ বলেন, হাতির মল পরীক্ষার বিষয়টি একটি সংস্থা দেখছে। বনবিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, কার্শিয়াং ডিভিশনে প্রায় ১৫০টি হাতি রয়েছে। এরমধ্যে বামনপোখরি বনাঞ্চলে এখন ১৫টি হাতি আছে। চলতি বছরে হাতির হামলায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে বামনপোখরি রেঞ্জে তিনজন মারা গিয়েছেন।