গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
মালদহের উপমুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক (২) অমিতাভ মণ্ডল বলেন, আগস্ট মাস বা তার আগে মাঝেমধ্যেই দৈনিক সংক্রমণের হার একশোর বেশি ছিল। তখন জেলায় গড়ে ৭০০-১০০০ জনের করোনার পরীক্ষা হতো। বর্তমানে প্রতিদিন এজেলায় র্যা পিড অ্যান্টিজেন টেস্ট এবং আরটিপিসিআর মিলিয়ে আড়াই-তিন হাজার মানুষের করোনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলে বর্তমানে একশোর বেশি করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিললেও তেমন উদ্বেগের কিছু নেই। গত চার সপ্তাহে দৈনিক সংক্রমণ পঞ্চাশের নীচেই ছিল। আগামী দিনে তা ফের ওই জায়গায় চলে যাবে বলে আমরা আশাবাদী। তাছাড়া, দৈনিক সংক্রমণের হার হ্রাস বা বৃদ্ধি আপেক্ষিক। কোনও জায়গায় বেশি মানুষ আক্রান্ত হলে আমরা সংশ্লিষ্ট এলাকার সকলের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করছি। তাতে পজিটিভ রোগীর সংখ্যা টানা কয়েকদিন ধরে বেশি হচ্ছে। সেখানে লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পর পুনরায় আমরা জেলার অন্যান্য অংশে পরীক্ষার হার বাড়িয়ে দিচ্ছি। সমগ্র জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে পরীক্ষা হলে আক্রান্তের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। অমিতাভবাবু আরও বলেন, পুজোর বাজার ক্রমশ জমতে শুরু করেছে। জেলার গ্রামীণ এলাকাগুলি থেকে অনেকেই ইংলিশবাজার ও পুরাতন মালদহ শহরে বাজার করতে আসেন। তাঁদের সকলকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বাজার করার জন্য বলা হচ্ছে। মাস্ক ছাড়া কেউ যাতে বাড়ি থেকে বের না হন সেজন্যও অনুরোধ করা হচ্ছে।