কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদহ: অফিস চেম্বারের মধ্যে মালদহের অতিরিক্ত জেলাশাসক (জেলাপরিষদ) বিকাশ সাহার উপর অ্যাসিড হামলার অভিযোগ উঠল পঞ্চায়েত দপ্তরের এক মহিলা কর্মীর বিরুদ্ধে। এদিন সন্ধ্যা নাগাদ ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা কালেক্টরেট চত্বরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। বদলি সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে ওই মহিলা জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের উপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। তা থেকেই এই হামলা বলে অতিরিক্ত জেলাশাসক জানিয়েছেন। যদিও বিকাশবাবুর শরীরে অ্যাসিড লাগেনি। অফিসের অন্যান্য মহিলা কর্মীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির সময় বোতল ভর্তি অ্যাসিড মেঝে ও টেবিলে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনায় প্রশাসনের অন্দরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। জেলা প্রশাসনের শীর্ষ স্তরের কোনও আধিকারিককে লক্ষ্য করে দপ্তরের কর্মীর অ্যাসিড ছোঁড়ার ঘটনা নজিরবিহীন বলে ওয়াকিবহল মহলের অভিমত।
অতিরিক্ত জেলাশাসক (জেলা পরিষদ) বলেন, এদিন সন্ধ্যায় অফিসের চেম্বারে কর্মাধ্যক্ষ এবং অন্যান্য আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করছিলাম। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ ওই কর্মী উত্তেজিতভাবে অফিসের মধ্যে প্রবেশ করেন। আমি তাঁর বদলি সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করছি না বলে অভিযোগ করেন। তাঁর ব্যাগে অ্যাসিড ভর্তি দুটি বোতল ছিল। একটি বোতল তিনি আমার দিকে তাক করে ছুঁড়ে মারার চেষ্টা করেন। তখন অন্যান্যরা তাঁকে বাধা দেন। ধস্তাধস্তিতে অ্যাসিড চারিদিকে ছড়িয়ে যায়। তবে আমার শরীরে তা লাগেনি। ঘটনার পর পুলিস এসে ওই কর্মী এবং অ্যাসিডের বোতল নিয়ে গিয়েছে। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই ওই কর্মীর বদলি সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে বলে জেনেছি। ২০ দিন আগে তিনি আমার কাছে সমস্যার কথা জানাতে এসেছিলেন। পঞ্চায়েত দপ্তরের কাজকর্ম অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) দেখেন বলে আমি তাঁকে জানিয়ে দিই। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের কাছে যাওয়ার পরামর্শও দিই। এরইমধ্যে কেউ ওই মহিলা কর্মীকে আমার বিরুদ্ধে ভুল বুঝিয়েছেন। এদিন আমার চেম্বারে ঢোকার সময় অভিযুক্ত কর্মী আমাকে দোষারোপ করছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর সমস্যার সমাধান করছি না বলে তিনি অভিযোগ তোলেন। তারপরই হামলার চেষ্টা হয়। পুরো বিষয়টি অতিরিক্ত জেলাশাসককে (উন্নয়ন) জানিয়েছি। তিনি ওই কর্মীর বিরুদ্ধে যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবেন।
ওই পঞ্চায়েত কর্মীর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) অর্ণব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ওই কর্মী কালিয়াচক-২ ব্লকের অন্তর্গত বাঙ্গিটোলা পঞ্চায়েতে কর্মরত রয়েছেন। তাঁর বদলি সংক্রান্ত সমস্যার বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুরো বিষয়টি জেলাশাসককে জানানো হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলাশাসক (জেলা পরিষদ) বলেন, এদিন সন্ধ্যায় অফিসের চেম্বারে কর্মাধ্যক্ষ এবং অন্যান্য আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করছিলাম। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ ওই কর্মী উত্তেজিতভাবে অফিসের মধ্যে প্রবেশ করেন। আমি তাঁর বদলি সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করছি না বলে অভিযোগ করেন। তাঁর ব্যাগে অ্যাসিড ভর্তি দুটি বোতল ছিল। একটি বোতল তিনি আমার দিকে তাক করে ছুঁড়ে মারার চেষ্টা করেন। তখন অন্যান্যরা তাঁকে বাধা দেন। ধস্তাধস্তিতে অ্যাসিড চারিদিকে ছড়িয়ে যায়। তবে আমার শরীরে তা লাগেনি। ঘটনার পর পুলিস এসে ওই কর্মী এবং অ্যাসিডের বোতল নিয়ে গিয়েছে। তিনি আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই ওই কর্মীর বদলি সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে বলে জেনেছি। ২০ দিন আগে তিনি আমার কাছে সমস্যার কথা জানাতে এসেছিলেন। পঞ্চায়েত দপ্তরের কাজকর্ম অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) দেখেন বলে আমি তাঁকে জানিয়ে দিই। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের কাছে যাওয়ার পরামর্শও দিই। এরইমধ্যে কেউ ওই মহিলা কর্মীকে আমার বিরুদ্ধে ভুল বুঝিয়েছেন। এদিন আমার চেম্বারে ঢোকার সময় অভিযুক্ত কর্মী আমাকে দোষারোপ করছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর সমস্যার সমাধান করছি না বলে তিনি অভিযোগ তোলেন। তারপরই হামলার চেষ্টা হয়। পুরো বিষয়টি অতিরিক্ত জেলাশাসককে (উন্নয়ন) জানিয়েছি। তিনি ওই কর্মীর বিরুদ্ধে যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবেন।
ওই পঞ্চায়েত কর্মীর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন) অর্ণব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ওই কর্মী কালিয়াচক-২ ব্লকের অন্তর্গত বাঙ্গিটোলা পঞ্চায়েতে কর্মরত রয়েছেন। তাঁর বদলি সংক্রান্ত সমস্যার বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুরো বিষয়টি জেলাশাসককে জানানো হয়েছে।
