রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কোচবিহার: কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে কোভিডের নমুনা পরীক্ষার জন্য পরিকাঠামো উন্নয়নের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। আগামী দিনে যাতে আরও বেশি সংখ্যায় নমুনা এখানে পরীক্ষা করা সম্ভব হয় সেইজন্য আরও একটি আরটিপিসিআর মেশিন আসার কথা রয়েছে। সেইসঙ্গে উন্নতমানের কিছু যন্ত্রপাতিও খুব শীঘ্রই এখানে আসবে বলে মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে। ওই সমস্ত যন্ত্রপাতি ও আরও একটি আরটিপিসিআর মেশিন এখানে চলে এলে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা একলাফে অনেকটাই বেড়ে যাবে। সেইসঙ্গে যদি আগামী দিনে অটোমেটিক এক্সট্রাক্টর মেশিন চলে আসে তাহলে নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।
জেলায় সম্প্রতি র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট পরীক্ষা হচ্ছে। মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার এখানে আরটিপিসিআর মেশিনের মাধ্যমে ৩৭৮টি পরীক্ষা হয়েছে। জেলায় ওই দিন র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে ১৭৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল সুকুমার বসাক বলেন, আমরা কয়েকদিন ধরে আরটিপিআরের মাধ্যমে নমুনা পরীক্ষা করছি। জেলায় র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টও হচ্ছে। আমরা এখানে আরও বেশি নমুনা পরীক্ষা করতে চাইছি। সেই কারণে আরও একটি আরটিপিআর কিছুদিন আগে স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে চাওয়া হয়েছিল। সেইসঙ্গে কিছু উন্নতমানের যন্ত্রপাতিও চাওয়া হয়েছে। আশা করছি, ওসব দ্রুত চলে আসবে। দু’টি আরটিপিসিআর দিয়ে নমুনা পরীক্ষার কাজ ধারাবাহিকভাবে চালানো গেলে আর কোনও রিপোর্ট বকেয়া থাকবে না।
কোচবিহার জেলায় করোনা পরিস্থিতির শুরুর পর্ব থেকেই নমুনা সংগ্রহের উপরে জোর দেওয়া হয়েছিল। সেইসময়ে নমুনা সংগ্রহ করে সমস্ত নমুনাই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ভিআরডিএলে পাঠানো হতো। এদিকে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আরটিপিআর দিয়ে নমুনা পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মেশিনে পরীক্ষার কাজ শুরু করেও থমকে গিয়েছিল। এরই মধ্যে এখানে রাজ্য থেকে একটি আরটিপিসিআর চলে আসে। যদিও তারআগের পর্বে ট্রুন্যাট মেশিন দিয়ে কিছু পরীক্ষার কাজ চলছিল। কিন্তু কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের আরটিপিসিআর মেশিনে জেলা থেকে সংগৃহীত সমস্ত নমুনা পরীক্ষা সম্ভব হচ্ছে না। সেইকারণে এখনও একাংশ নমুনা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ভিআরডিএলে পাঠানো হচ্ছে। এরফলে একটা সমস্যা রয়েই গিয়েছে।
এই সমস্যা মেটাতে কোচবিহার মেডিক্যাল আরও একটি আরটিপিসিআর বসিয়ে নমুনা পরীক্ষার উদ্যোগ নিয়েছে। এদিকে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার পর্যন্ত জেলায় মোট ২৯ হাজার ৮৫৪টি নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। যার মধ্যে ২৯ হাজার ১০টি রিপোর্ট চলে এসেছে। ওই দিন পর্যন্ত জেলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১১৪ জন। কয়েকদিন ধরে কোচবিহারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ও প্রশাসন চাইছে জেলায় আরও বেশি পরিমাণে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা করতে। এই পরিস্থিতিতে কোচবিহার মেডিক্যালে নমুনা পরীক্ষার পরিকাঠামো আরও বৃদ্ধি হলে সেই কাজ ভালোভাবে করা সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
জেলায় সম্প্রতি র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট পরীক্ষা হচ্ছে। মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার এখানে আরটিপিসিআর মেশিনের মাধ্যমে ৩৭৮টি পরীক্ষা হয়েছে। জেলায় ওই দিন র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে ১৭৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল সুকুমার বসাক বলেন, আমরা কয়েকদিন ধরে আরটিপিআরের মাধ্যমে নমুনা পরীক্ষা করছি। জেলায় র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টও হচ্ছে। আমরা এখানে আরও বেশি নমুনা পরীক্ষা করতে চাইছি। সেই কারণে আরও একটি আরটিপিআর কিছুদিন আগে স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে চাওয়া হয়েছিল। সেইসঙ্গে কিছু উন্নতমানের যন্ত্রপাতিও চাওয়া হয়েছে। আশা করছি, ওসব দ্রুত চলে আসবে। দু’টি আরটিপিসিআর দিয়ে নমুনা পরীক্ষার কাজ ধারাবাহিকভাবে চালানো গেলে আর কোনও রিপোর্ট বকেয়া থাকবে না।
কোচবিহার জেলায় করোনা পরিস্থিতির শুরুর পর্ব থেকেই নমুনা সংগ্রহের উপরে জোর দেওয়া হয়েছিল। সেইসময়ে নমুনা সংগ্রহ করে সমস্ত নমুনাই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ভিআরডিএলে পাঠানো হতো। এদিকে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আরটিপিআর দিয়ে নমুনা পরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মেশিনে পরীক্ষার কাজ শুরু করেও থমকে গিয়েছিল। এরই মধ্যে এখানে রাজ্য থেকে একটি আরটিপিসিআর চলে আসে। যদিও তারআগের পর্বে ট্রুন্যাট মেশিন দিয়ে কিছু পরীক্ষার কাজ চলছিল। কিন্তু কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের আরটিপিসিআর মেশিনে জেলা থেকে সংগৃহীত সমস্ত নমুনা পরীক্ষা সম্ভব হচ্ছে না। সেইকারণে এখনও একাংশ নমুনা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ভিআরডিএলে পাঠানো হচ্ছে। এরফলে একটা সমস্যা রয়েই গিয়েছে।
এই সমস্যা মেটাতে কোচবিহার মেডিক্যাল আরও একটি আরটিপিসিআর বসিয়ে নমুনা পরীক্ষার উদ্যোগ নিয়েছে। এদিকে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার পর্যন্ত জেলায় মোট ২৯ হাজার ৮৫৪টি নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। যার মধ্যে ২৯ হাজার ১০টি রিপোর্ট চলে এসেছে। ওই দিন পর্যন্ত জেলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১১৪ জন। কয়েকদিন ধরে কোচবিহারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর ও প্রশাসন চাইছে জেলায় আরও বেশি পরিমাণে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা করতে। এই পরিস্থিতিতে কোচবিহার মেডিক্যালে নমুনা পরীক্ষার পরিকাঠামো আরও বৃদ্ধি হলে সেই কাজ ভালোভাবে করা সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
