উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
এ ব্যাপারে মাথাভাঙার মহকুমা শাসক জিতিন যাদব বলেন, করোনাকে জয় করতে ও সামাজিক সংক্রমণ রুখতে আমাদের সবার সচেতন থাকতে হবে। আমি নিজে করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর হোম আইসোলেশনে ছিলাম। করোনাকে ভয় পাওয়ার কিছু না থাকলেও সামাজিক সংক্রমণ রুখতে আমাদের নিজেদের সজাগ থাকা জরুরি। জেলাজুড়ে লকডাউন চললেও কিছু বাসিন্দা, যাঁরা কারণ ছাড়াই বাড়ির বাইরে বের হচ্ছেন। কিছু ব্যবসায়ী দোকান খুলে সামগ্রী বিক্রি করছেন। বৃহস্পতিবার আমার রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পর এদিন রাস্তায় বের হই। লোকজনকে বাড়িতে থাকতে বলেছি। যাঁরা নিয়ম ভেঙে দোকান খুলেছিলেন, তাঁদের দোকান সিল করে দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মাথাভাঙার মহকুমা শাসক সহ কয়েকজন সরকারি কর্মচারী করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর পুরসভা ও মহকুমা প্রশাসন সাতদিনের লকডাউন ঘোষণা করে। মাঝে একদিনের জন্য বাজার খোলার পর ফের জেলা প্রশাসনের নির্দেশে চারদিনের লকডাউন শুরু হয়। জেলা প্রশাসনের এই লকডাউন আমান্য করতে প্রথম দিন থেকে একাংশ বাসিন্দা নিয়ম ভেঙে রাস্তায় ঘোরাফেরা করছে বলে অভিযোগ। এরমধ্যে বৃহস্পতিবার ফের মহকুমায় ১০ জনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পরও অনেকেই সচেতন হননি। বাধ্য হয়ে এদিন ফের ময়দানে নামেন মহকুমা শাসক।