কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
চ্যাংরাবান্ধা ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুলচাঁদ বুচ্চা বলেন, বুধবার থেকে স্বাভাবিক নিয়মে পণ্য পরিবহণের কাজ শুরু হচ্ছে। প্রশাসন ব্যবসা বন্ধ রাখার ব্যাপারে আমাদের কিছু জানায়নি। চ্যাংরাবান্ধা বাজার সহ গোটা জেলায় লকডাউন হবে, এটা জানার পর আমদানি-রপ্তানি চালুর ব্যাপারে আশঙ্কায় ছিলাম। কিন্তু সেইরকম কোনও নির্দেশ আসেনি। আমরা বুধবার থেকে পণ্য পরিবহণ শুরু করছি।
মেখলিগঞ্জের মহকুমা শাসক রামকুমার তামাং বলেন, চ্যাংরাবান্ধা বাজার সহ ভিআইপি মোড়ে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। একইসঙ্গে জেলা থেকেও চারদিন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। তবে চ্যাংরাবান্ধায় বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ থাকছে না। এই রুটে পণ্য পরিবহণ চালু থাকবে। কারণ, বৈদেশিক বাণিজ্য বন্ধ রাখার ব্যাপারে আমাদের কাছে কোনও নির্দেশ আসেনি। তাই আমদানি-রপ্তানিকারকরা চাইলে পণ্য আনা-নেওয়া করতে পারেন।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি চ্যাংরাবান্ধা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সহ গ্রামের বেশ কয়েকজন করোনা আক্রান্ত হন। তারপরই ব্যবসায়ী সমিতি ও মহকুমা প্রশাসন বাজার সহ ভিআইপি মোড় সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। বুধবার থেকে ফের চ্যাংরাবান্ধা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকেন্দ্র দিয়ে পণ্য পরিবহণ শুরু হচ্ছে। ভারত, ভুটান ও বাংলাদেশ, এই তিন দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে। বাজার এলাকার ভিআইপি মোড় দিয়ে এশিয়ান হাইওয়ে গিয়েছে। ফলে ব্যবসায়ীরা পণ্য পরিবহণ নিয়ে এতদিন দোলাচলে ছিলেন। যদিও প্রশাসন মঙ্গলবার স্পষ্ট করে দিয়েছে, চ্যাংরাবান্ধা সহ জেলায় লকডাউন থাকলেও বৈদেশিক বাণিজ্যে তার কোনও প্রভাব পড়বে না।
