গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
যদিও স্কুল কর্তৃপক্ষ সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। তারা জানিয়েছে, সরকারি নির্দেশিকা মেনে স্কুলের তরফ থেকে শুধু টিউশন ফি নেওয়া হচ্ছে। অন্য কোনও টাকা নেওয়া হচ্ছে না। কিছু কিছু অভিভাবক ইচ্ছে করে বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা করতে চাইছেন।
এদিন ঘটনার খবর পেয়ে কর্ণজোড়া ফাঁড়ির পুলিস এলাকায় পৌঁছে অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে। পরবর্তীতে স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং অভিভাবকদের মধ্যে আলোচনা হওয়ার পর অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।
এবিষয়ে বিক্ষোভকারী অভিভাবকদের তরফে অম্বিকা মণ্ডল বলেন, ছাত্রছাত্রীদের জন্য একদিন অনলাইন ক্লাস পর্যন্ত নেয়নি যে স্কুল, তারাই ফি দেওয়ার জন্য বারবার আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। আমরা সেই চাপে মাথা নত করতে রাজি না হওয়ায় পরবর্তীতে আমাদের ছেলেমেয়েদের স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। এরই প্রতিবাদে আমরা এদিন রাস্তা অবরোধ করেছি। আমাদের দাবি, স্কুলের পুরো ফি মকুব করতে হবে। তার পাশাপাশি দ্রুত বিকল্প ব্যবস্থায় পঠনপাঠন শুরু করতে হবে।
এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সিস্টার শোভা মণ্ডল বলেন, আমরা সরকারি নিয়ম অনুযায়ী শুধুমাত্র টিউশন ফি নিচ্ছি। অন্যান্য সমস্ত ফি বাদ দেওয়া হয়েছে। কিছু কিছু অভিভাবক সত্যিই ফি দিতে পারছেন না। তাঁদের বিষয়টি আমরা দেখছি। কোনওভাবেই কাউকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়নি। এভাবে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো একদমই অনৈতিক বলে মনে করি।