রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান ভূষণ সিং, জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি পার্থপ্রতিম রায়, কোচবিহার জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল জলিল আহমেদ সহ অন্যান্য তৃণমূল নেতৃত্ব বিনয় বর্মন নামে ওই শিক্ষকের বাড়িতে যান। উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগে ওই শিক্ষক গুঞ্জবাড়ি এলাকায় জমি সহ বাড়ি কেনেন। তিনি বাড়িতে থাকতে গেলে একদল দুষ্কৃতী তাঁর বাড়িতে এসে ১০ লক্ষ টাকা তোলা দাবি করেছিল। এমনকী তাঁর বাড়ির তালা-চাবিও নিয়ে নিয়েছিল। সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। ওই ঘটনার পর থেকে শিক্ষক তাঁর নতুন ওই বাড়িতে থাকতে পারছেন না। তিনি অন্যত্র রয়েছেন। কোতোয়ালি থানায় অভিযোগও তিনি দায়ের করেছেন। পরবর্তীতে পুলিস তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু মূল অভিযুক্ত এখনও পলাতক রয়েছে।
এদিন ভূষণবাবু বলেন, আমরা দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সির নেতৃত্বে ওই শিক্ষকের বাড়িতে যাই। কিন্তু তিনি বাড়িতে ছিলেন না। ওই বাড়িটি তালা দেওয়া ছিল। তাঁর সঙ্গে ফোনেও যোগাযোগ করা যায়নি। আমরা এসব তোলাবাজি বিপক্ষে।
বিনয়বাবু বলেন, আমি শুনেছি পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান সহ আরও কয়েকজন আমার বাড়িতে গিয়েছিলেন। এটা শুনে ভালো লাগছে। কিন্তু মূল অভিযুক্ত এখনও ধরা পড়েনি। সে ধরা পড়লে তারপর বাড়ি যাব। পুলিস জানিয়েছে, মূল অভিযুক্তের খোঁজ চলছে।